অক্টোবরেই চালু হচ্ছে চার মেগা প্রকল্প
প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রামে চলছে চার মেগা প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ। নানা ভোগান্তি শেষে এখন নতুন আলো দেখাচ্ছে এই চার প্রকল্প। অক্টোবরের মধ্যেই এগুলো চালু করতে চায় সরকার। নির্বাচনের আগেই এসব প্রকল্প চালু হলে চট্টগ্রাম হবে যোগাযোগের নতুন হাব।
পাল্টে যাবে চট্টগ্রামের চেহারা। এমন মত প্রকাশ করেছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট বিশিষ্টজনরা। প্রকল্পগুলো হচ্ছে-কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন ও চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে।
প্রকল্প পরিচালকদের তথ্য মতে, এসব প্রকল্পের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। শেষের পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প, চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পের কাজও অক্টোবরের মধ্যে শেষ হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব প্রকল্প উদ্বোধন করবেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল : কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নির্মাণকাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। এখন যানবাহন চলাচলের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ের কাজ চলছে। প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. হারুনুর রশীদ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ৩৫ ফুট প্রশস্ত এবং ১৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট দুটি টিউব ১১ মিটার ব্যবধানে তৈরি করা হয়েছে। যাতে ভারী যানবাহন সহজেই টানেলের মধ্য দিয়ে চলতে পারে। টানেলের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৪০ কিলোমিটার। যার সঙ্গে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটারের অ্যাপ্রোচ রোডের পাশাপাশি ৭৪০ মিটারের একটি সেতু রয়েছে, যা মূল শহর, বন্দর এবং নদীর পশ্চিম দিককে এর পূর্ব দিকের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
প্রকল্পের তথ্য মতে, টানেলটি চট্টগ্রাম বন্দরকে সরাসরি আনোয়ারা উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত করা ছাড়াও কক্সবাজারকে চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত করবে। টানেলটি প্রস্তাবিত এশিয়ান হাইওয়েকে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার কমিয়ে আনবে। এই টানেলে যানবাহন ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারবে। টানেল দিয়ে যানবাহন চলাচল করতে হলে যানবাহনের শ্রেণিভেদে ২০০ থেকে ১ হাজার টাকা টোল দিতে হবে।
১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। চীনের এক্সিম ব্যাংক দুই শতাংশ হারে সুদে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে এবং বাকি অংশের অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ সরকার। গত ১৪ আগস্ট সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করবেন।
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর : আগামী অক্টোবর মাসে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের অধীনে কক্সবাজারের মহেশখালীতে নির্মিত মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ প্রকল্পের উদ্বোধনের কথা রয়েছে। আর এই সমুদ্রবন্দর ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসএএ) সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ। তিনি বলেন, আমাদের এই অঞ্চলে গভীর সমুদ্রবন্দর আছে সিঙ্গাপুরে। যে কারণে মাদার ভেসেলগুলো ওখানেই ভিড়ে। ওখান থেকে ফিডার জাহাজে করে এখানে আনতে হয়। এতে অনেক খরচ হয়। এ খরচ তো ইম্পোর্টাররা পকেট থেকে দেবে না। তাই চাপটা পড়ে ভোক্তাদের ওপর। মাতারবাড়ী বন্দর হলে ইম্পোর্টারদের খরচ কমে যাবে, জিনিসপত্রের দামও কমে যাবে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিগুলোতে সাধারণত মাত্র ৯ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটবিশিষ্ট জাহাজ বার্থ করতে পারে। তবে সম্প্রতি ১০ মিটার ড্রাফটের একটি জাহাজ ভেড়ানো হয়েছে। কিন্তু এসব জাহাজ ৮০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৪০০ টিইইউএস কন্টেইনার বহন করতে পারে। একটি মাদার ভেসেলের ধারণক্ষমতা ৮-১০ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার। মাতারবাড়ীতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ হলে ৮ হাজার টিইইউসের বেশি সক্ষমতাসম্পন্ন কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ নোঙর করতে পারবে।
বন্দর সূত্র জানায়, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর এখন দৃশ্যমান। দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ধলঘাট এলাকায়। বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে ১ হাজার ৩১ একর জায়গার নির্মাণ করা হচ্ছে এই বন্দরটি। প্রকল্পের দুটি অংশ। একটি হলো বন্দর নির্মাণ এবং অন্যটি সড়ক ও জনপথের আওতাধীন সড়ক নির্মাণ। প্রকল্পের আওতায় ৩০০ মিটার দীর্ঘ একটি মাল্টিপারপাস জেটি এবং ৪৬০ মিটার দীর্ঘ একটি কন্টেইনার জেটি নির্মিত হবে। জেটি নির্মাণকাজ শেষ করতে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সময় লাগবে। তখন ১১ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বন্দর।
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের দুই টার্মিনালে মোট ৭৬০ মিটার দীর্ঘ জেটি নির্মাণ করা হবে। সেখানে ৪৬০ মিটার দীর্ঘ জেটিতে ভিড়বে ৩৫০ মিটার দীর্ঘ কন্টেইনার জাহাজ। আর ৩০০ মিটার দীর্ঘ জেটিতে ভিড়বে ২০০ মিটার লম্বা সাধারণ জাহাজ। নৌপথে এখন পানির গভীরতা ১৬ মিটার। এই গভীরতা ব্যবহার করে ১৪ থেকে সাড়ে ১৪ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হবে।
গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে ৩৫০ মিটার প্রশস্ত ও ১৬ মিটার (সিডিএল) গভীরতা সম্পন্ন ১৪ দশমিক ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ অ্যাপ্রোচ চ্যানেল নির্মাণ শেষ হয়েছে। এ ছাড়াও অ্যাপ্রোচ চ্যানেলের উত্তর পাশে ২ হাজার ১৫০ মিটার দীর্ঘ ও দক্ষিণ পাশে ৬৭০ মিটার দীর্ঘ ব্রেক ওয়াটার (ঢেউ নিরোধক বাঁধ) নির্মাণের কাজও সম্পন্ন হয়েছে। ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে চালু হবে জাহাজ থেকে কন্টেইনার ও পণ্য ওঠানো-নামানোর এই টার্মিনাল।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন : আগামী অক্টোবর মাসেই পর্যটন নগরী কক্সবাজার যাবে ট্রেন। এ লক্ষ্যে চলছে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইনের শেষ পর্যায়ের কাজ। ইতিমধ্যে উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ট্রেনের ছয়টি বগি এবং একটি ইঞ্জিন। যেগুলো গত এক মাস ধরে অবস্থান করছে পটিয়া রেলওয়ে স্টেশনের সামনে।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ট্রেন চলাচলের জন্য কালুরঘাট ব্রিজ দ্রুত সংস্কার করা হচ্ছে বলে জানালেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু জাফর মিঞা। তিনি বলেন, ব্রিজটি মজবুত করা হচ্ছে। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে সংস্কার শুরু হয়। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সংস্কার কাজের জন্য সব ধরনের যানবাহন ও ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। সংস্কার শেষ হলে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল পুনরায় শুরু হবে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রায় ৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটির সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পরামর্শক দলের সুপারিশ অনুযায়ী সেতুটি সংস্কার করা হচ্ছে। ৬৩৮ মিটার দীর্ঘ সেতুটি ২০০১ সালে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল। বর্তমানে সেতুর ওপর দিয়ে চট্টগ্রাম-দোহাজারী রেললাইনে ১০ টন ভারী ইঞ্জিন চলাচল করে। সেতু পার হওয়ার সময় গতি থাকে সর্বোচ্চ ১০ কিলোমিটার। তবে কক্সবাজারগামী ইঞ্জিনের ওজন হবে ১২-১৫ টন। ট্রেনের গতি হবে সর্বোচ্চ ৮০-১০০ কিলোমিটার।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, দোহাজারী-কক্সবাজারে ৯২ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। দৃশ্যমান হয়েছে ছোট-বড় প্রায় সবকটি ব্রিজ-কালভার্ট। প্রকল্পের অগ্রগতি প্রায় ৮৮ শতাংশ। চলতি মাসের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ শেষ করার টার্গেট আছে। আগামী অক্টোবরেই প্রকল্পের উদ্বোধনের প্রস্তুতি রয়েছে। এ লক্ষ্যে কাজ চলছে।
প্রকল্প পরিচালক জানান, ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি ৮৮ শতাংশ। ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে ৯২ কিলোমিটার অংশে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে।
চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : অক্টোবর মাসের মধ্যেই যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। নগরীর লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজের অগ্রগতি প্রায় ৮০ শতাংশ। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে উদ্বোধনের তোড়জোড়। এক্সপ্রেসওয়েটিতে ওঠা-নামার জন্য বিভিন্ন স্থানে ১৪টি র্যাম্প সংযোজনের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত একটিও নির্মাণ হয়নি। যে কারণে উদ্বোধনের পরও এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চট্টগ্রাম নগরীর যানজট নিরসনে কতখানি ভূমিকা রাখবে তা নিয়ে এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ৩৬৯ কোটি ৭ লাখ ১০ হাজার ৮১৯ টাকা।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণ করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, আগামী অক্টোবরে দেশের একমাত্র টানেল উদ্বোধনের কথা রয়েছে। টানেল চালু হলে চট্টগ্রাম নগরীতে যানবাহনের চাপ বাড়বে। সে বিষয়টি মাথায় রেখে টানেলের সঙ্গে এক্সপ্রেসওয়ে চালুর চিন্তা করছি।
প্রধান প্রকৌশলী আরও বলেন, শুরুর দিকে চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ২৪টি র্যাম্প থাকার কথা থাকলেও এখন হবে ১৪টি। এখনও র্যাম্প নির্মাণের কাজ শুরু হয়নি। উদ্বোধনের পর র্যাম্প নির্মাণে কাজ শুরু হবে। তবে এখন লালখান বাজার থেকে যেসব যানবাহন বিমানবন্দর পর্যন্ত যাতায়াত করবে শুধু সেগুলো উঠতে পারবে। মাঝখানে নামার সুযোগ থাকছে না।
- মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত রোববার
- প্রাথমিক বিদ্যালয় কবে খুলবে, সিদ্ধান্ত রোববার
- ১৯ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ
- ভিপি নুরকে চার লাখ টাকা দেন এক নেতা: ডিবিপ্রধান
- ৮ দফা দিয়ে প্রত্যাহার হলো রাবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
- ঢাকাসহ ৪ জেলায় ফের কারফিউ বহাল
- ৯ দিন ধরে বন্ধ, ট্রেন চালুর বিষয়ে যা জানালেন রেলমন্ত্রী
- এইচএসসি পরীক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হবে কবে জানালেন মন্ত্রী
- ইন্টারনেট গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে যে নির্দেশনা দিল বিটিআরসি
- শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি: প্রধানমন্ত্রী
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি:
- বিএনপি-জামায়াতের লাশের রাজনীতিতে মানুষ নিহত হয়েছে :
- ঢাকাসহ সারা দেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- ঢাকায় বৃহস্পতিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক
- ঢাকার নিরাপত্তায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন
- মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ফলে সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে: পলক
- শাটডাউনে চলবে মেট্রোরেল, বাস চালানোর নির্দেশনা
- তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- আদালতের রায় আসা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান
- কোটার রায় বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল রাষ্ট্রপক্ষের
- মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে
- ফেসবুকে কর্মসূচি ঘোষণা, আন্দোলনকারীদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা
- হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
- ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ নামের কোন কর্মসূচি ঘোষণা হয়নি
- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
- পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬%
- প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা
- টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল
- সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন
- ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়
- ঢাকাসহ ৪ জেলায় ফের কারফিউ বহাল
- ৮ দফা দিয়ে প্রত্যাহার হলো রাবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি:
- এইচএসসি পরীক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হবে কবে জানালেন মন্ত্রী
- ইন্টারনেট গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে যে নির্দেশনা দিল বিটিআরসি
- ৯ দিন ধরে বন্ধ, ট্রেন চালুর বিষয়ে যা জানালেন রেলমন্ত্রী
- শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি: প্রধানমন্ত্রী
- ভিপি নুরকে চার লাখ টাকা দেন এক নেতা: ডিবিপ্রধান
- ১৯ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ
- প্রাথমিক বিদ্যালয় কবে খুলবে, সিদ্ধান্ত রোববার
- মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত রোববার
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ