নাচোলের `আলপনা` গ্রামের আদ্যপ্রান্ত
বুলবুল হাবিব
প্রকাশিত: ২৩ ডিসেম্বর ২০১৯
অদ্ভুত সুন্দরই বটে! বাংলাদেশের এমন কোনো গ্রাম আছে, যে গ্রামের সব বাড়ির মাটির দেয়ালজুড়ে রঙ দিয়ে এঁকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বর্ণিল আলপনা। তা-ও আবার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিহীন গ্রামের গৃহস্থ বধূ ও মেয়েরা এঁকেছেন এসব আলপনা। সেখানে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নানা ধরনের গাছ, লতা-পাতা, পাখি, ফুল ও ফল। যে গ্রামটিকে বাংলাদেশের প্রায় সবাই চিনেন আলপনা গ্রাম হিসেবে।
অথচ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার তেভাগা আন্দোলনের নেত্রী ইলামিত্র খ্যাত নাচোলের টিকইল গ্রামে গেলে মাটির দেয়ালজুড়ে আঁকা এ ধরনের আলপনাই আপনার চোখে পড়বে।
মুগ্ধ বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাবেন আপনি।ভাববেন, বাংলাদেশের মাটির তৈরি বাড়িও এতো সুন্দর হয়!
মতল বরেন্দ্র ভূমির আর দশটা গ্রামের মতোই দেখতে টিকইল গ্রাম। আঁকাবাঁকা সর্পিল সরু রাস্তা পেরিয়ে নাচোলের নেজামপুর থেকে এই গ্রামে পৌঁছুতে হয়। টিকইল চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার তেভাগা আন্দোলনের নেত্রী ইলামিত্র খ্যাত নাচোল উপজেলার ছোট্ট একটি গ্রাম।
দেখতে ছবির মতো সুন্দর। গ্রামের মাঝখান দিয়ে চলে গেছে পাকা রাস্তা। রাস্তার দুই পাশে বিচ্ছিন্নভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে মাটির তৈরি একতলা, দোতালা বাড়ি। লোহার মতো শক্ত হওয়ায় বরেন্দ্র ভূমির বেশিরভাগ বাড়িগুলোই মাটির তৈরি। তবে এখন সে জায়গা দখল করে নিচ্ছে ইটের তৈরি পাকা বাড়ি।
গ্রামটি অন্য দশটি গ্রামের মতোই দেখতে সুন্দর হলেও এই গ্রামের বাড়িগুলোর একটা বিশেষত্ব আছে। যে বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে গ্রামটি সারা দেশেই পরিচিত। বিশেষ করে হিন্দুদের বাড়িগুলোর জন্য।
সারা দেশের মানুষ এই গ্রামটিকে 'আলপনা' গ্রাম হিসেবেই চিনেন।
এই গ্রামের প্রতিটি বাড়ির দেয়ালজুড়ে নজরকাড়া আলপনা। দেয়ালজুড়ে লাল-নীল, হলুদ, সবুজ ও সাদা-কালো রঙের মিশ্রণে ফুটে উঠেছে ফুল, পাখি, চাঁদ, তারা, আকাশ ও গাছপালা। কোনোরকম প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়া গ্রামের গৃহস্থ হিন্দু নারী ও মেয়েরা মনের মাধুরী মিশিয়ে তা ফুটিয়ে তোলেন বছরজুড়েই। প্রধানত পূজা-পার্বণকে সামনে রেখেই চলে এই কর্মযজ্ঞ।
যেকোনো পথচারী হাট বাকইল বাজার থেকে আঁকাবাঁকা রাস্তা পেরিয়ে টিকইল গ্রামে প্রবেশ করলেই রাস্তার বাম পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাড়ি দেখে থমকে দাঁড়িয়ে যান। চোখ ফেরাতে পারেন না তার দেয়ালজুড়ে অঙ্কিত আলপনায়। এত সুন্দর, ছিমছাম, সাজানো বাড়ি, দেখে ভ্রম হতে পারে এটি বাংলাদেশের কোন বাড়ি কিনা! বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করেও বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়! চার দেয়ালজুড়েই গাঢ় রঙে ফুল, ফল, লতা-পাতা ও পাখির ছবি। তাকিয়ে থাকতে হয় মুগ্ধ বিস্ময়ে! বৃষ্টির পানিতে যাতে ধুয়েমুছে যেতে না পারে সেইজন্য বারান্দা জুড়ে 'পলিথিন' টাঙিয়ে দেয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেল, পুরো গ্রামজুড়েই হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ির দেয়ালগুলো আলপনায় আঁকা হলেও প্রধানত এই বাড়িটির কারণেই সারাদেশে টিকইল গ্রাম 'আলপনা' গ্রাম হিসেবে পরিচিত।
গ্রামবাসীরা জানান, বংশ পরম্পরায় সাদা ও লাল মাটির সংমিশ্রণে হিন্দুদের বাড়ির দেয়ালে রঙ করার চল থাকলেও এই বাড়ির কর্ত্রী দেখন বর্মনের হাত ধরেই আলপনায় ফুটে উঠেছে ফুল, ফল, পাখি ও লতা-পাতা। তিনিই প্রথম বাড়ির দেয়ালজুড়ে গাঢ় রঙের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলেন ফুল, ফল পাখি ও লতা-পাতা। তারপর তার দেখাদেখি অন্যরাও তাদের বাড়ির দেয়ালে আলপনায় ফুটিয়ে তোলের বিভিন্ন আকৃতি।
কথা হয় পঞ্চার্ধো দেখন বর্মণের সাথে। তিনি জানান, তার ১২ বছর বয়সে বিয়ে হয়। বিয়ের পর এই গ্রামে এসে দেখেন বাড়ির দেয়ালে সবাই সাদা মাটির 'চর' ও মাটির ভেতর থেকে প্রাপ্ত লাল 'আঁকির' দিয়ে দেয়াল রঙ করতো। তিনিও সবার দেখাদেখি তাই করতেন। তারপর দেয়ালে ক্রমান্বয়ে ফুল, ফল, পাখি ও লতা-পাতা আঁকতে শুরু করেন।
আগে মাটি দিয়ে রঙ করলেও এখন বাজার থেকে বিভিন্ন রঙ কিনে এনে সেগুলোকে মিশিয়ে আরো নতুন ধরনের রঙ তৈরি করে দেয়ালে তুলি দিয়ে আলপনা আঁকেন। আলপনা আঁকার সময় তিনি সবসময় চিন্তা করতেন কীভাবে আরো সুন্দর করা যায়। আরো ভাল করা যায়। ভাবনা চিন্তার ফলেই তার আলপনা দেয়ালজুড়ে এরকম আকৃতি ধারণ করেছে। একেকটা দেয়াল আঁকতে টানা ১৫ দিন লাগে। কিন্তু কাজকর্মের ফাঁকে ফাঁকে আঁকেন বলে এক থেকে দেড় মাস লেগে যায়।
তিনি জানান, তার দেখাদেখি অন্য বাড়ির বধূরা ও মেয়েরাও এসে শিখে তাদের বাড়িতে আঁকেন। তার তিন মেয়ে ও তাদের সন্তানরাও তার দেখাদেখি শিখে দেয়ালে আলপনা করে। তিনি ৪০ বছর ধরেই বাড়ির দেয়ালে আলপনা আঁকছেন বলে জানান। সম্প্রতি তার আঁকাআঁকির স্বীকৃতি স্বরূপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক সংবর্ধিত হয়েছেন।
একই গ্রামের ষাটোর্ধ্ব নয়নমনি বর্মণও জানালেন সেই একই কথা। তিনি জানালেন হিন্দুরা বাড়িঘর লেপা-মোছা করে সুন্দর করে রাখতে পছন্দ করে। সেখান থেকে বিয়ের পর থেকে অবধি এই গ্রামে দেখে আসছি সবাইকে বাড়ির দেয়ালজুড়ে রঙ করতে। তবে তখন সবাই সাদা ও লাল মাটির রঙ করতো দেয়ালজুড়ে। পরে দেখনই ( দেখন বর্মণ) ওইরকম করে দেয়ালে রঙ করতে শুরু করে। তার দেখাদেখি গ্রামের অন্য বউ ও মেয়েরা আঁকানো শুরু করে।
রমা বর্মণ এই গ্রামের গৃহবধূ। তার বাড়িও নানা রঙের আলপনায় অঙ্কিত। তিনি জানালেন, বিয়ে হয়ে আসার পর দেখতাম বাড়ির সবাই
বাড়ির সৌন্দর্য বর্ধনের জন্যই বাড়ির দেয়ালে রঙ করছেন। তখন শুধু সাদা ও লাল রঙ করতেই দেখতাম। কয়েকবছর ধরে দেয়ালে নানা রঙের আলপনা আঁকানো হচ্ছে।
প্রধানত সৌন্দর্যবর্ধনের জন্যই দেয়ালজুড়ে এই আলপনা আঁকানো হয় বলে জানান গ্রামের হিন্দু নারী ও পুরুষ।
তবে দেখন বর্মণ ৪০ বছর ধরে দেয়ালে আলপনা আঁকলেও তার পরিচিত চার পাঁচবছর ধরে। তবে গ্রামবাসীদের ধারণা, ২০ থেকে ২৫ বছর ধরে দেয়ালে আলপনা আঁকছেন তিনি।
আঁকাআঁকি নিয়ে বিতর্ক যাই থাকুক না কেন, গ্রামের পরিচিতিতে ছোট-বড়, হিন্দু-মুসলমান সবাই একবাক্যে খুশি। এইযে, কয়েকবছর ধরে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজন এসে আলপনা বাড়ি দেখে যাচ্ছেন এতেই গর্বিত তারা। সম্প্রতি ভারতের শান্তিনিকেতন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনজন ছাত্রছাত্রী এসে তিনদিন থেকে আলপনা বাড়িগুলো নিয়ে গবেষণা করে গেলেন তাতে তারা বেজায় খুশি। এছাড়া এই আলপনা গ্রামকে কেন্দ্র করে সরকারিভাবে ১৭টি সৌরবিদ্যুতের বাতি দেয়া হয়েছে, যাতে বিদ্যুৎ চলে গেলেও গ্রামটি আলোকিত থাকে।
পঞ্চার্ধো শরিফুল ইসলাম ও আব্দুল লতিফ জানালেন, এই গ্রামে ৫০০ বিঘা জমির মালিকও আছেন। এছাড়া কত শিক্ষিত ও অবস্থা সম্পন্ন মানুষের বাস। কিন্তু কই তাদের বাড়িতে তো কেউ যান না। প্রতিদিন কত দূরদূরান্ত থেকে মানুষজন ওই গরীব দেখন বর্মণের বাড়িতেই আসেন। তাদের বাড়ি দেখতে আসেন।
এই গ্রামের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি সত্তরোর্ধ্ব ইব্রাহীম জানান, এই গ্রামে এক সময় যানবাহনের পথ বলতে গরুর গাড়ি ছিলো। প্রতিটি বাড়িতেই অন্তত একটি গরুর গাড়ি ছিল। আর পেশা ছিলো কৃষিকাজ। বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি খুব আঠালো হওয়ায় এখনকার বাড়ি সব মাটি দিয়ে তৈরি। তখন থেকেই দেখেছি হিন্দুরা লেপাপোছা বেশি করতেন। বাড়িতে মাটি দিয়ে রঙ করতেও দেখেছি। আর বর্মণ মানে রাজবংশীয় শুনলেও এখনকার হিন্দুরা সবাই কৃষিপ্রধান। বংশ পরম্পরায় এই গ্রামে তাদের বাস।
গ্রামবাসীরা জানান, ১৪০ ঘর বসতির হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম টিকইল। এদের মধ্যে ৯০ ঘরই হিন্দু, বাকিরা মুসলমান। হিন্দুরা সবাই 'বর্মণ' সম্প্রদায়ভুক্ত। প্রধান পেশা কৃষি। বয়স্কদের মধ্যে বেশিরভাগ অশিক্ষিত হলেও বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা স্কুলগামী। অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর ডিগ্রীও নিয়েছেন।
লোক গবেষক মাহবুব সিদ্দিকী বলেন, হিন্দুদের মধ্যে এমনিতেই সৌন্দর্য প্রবণতা বেশি। সেই সৌন্দর্য প্রবণতা কারও মধ্য দিয়ে বেশি মাত্রায় ফোকাস হতেই পারে। সৃজনশীল কোনো মানুষ তাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যেতেই পারে।
হিন্দুরা সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য দেয়ালজুড়ে আলপনা করলেও 'আলপনা' মাটির বাড়িকে টেকসই রাখতে সহায়তা করে বলে বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইনডিজিনাস নলেজের (বারসিক) গবেষণায় উঠে এসেছে।
বরেন্দ্র অঞ্চলের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী শহিদুল ইসলাম বলেন, মাটির বাড়িঘরে আলপনার মূল কারিগর আদিবাসীরা হলেও ক্রমান্বয়ে তা হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। কারণ আমরা বরেন্দ্র অঞ্চলে গবেষণা করে দেখেছি, মাটির বাড়িতে আলপনা করা হলে মাটির বাড়িকে টেকসই করত সহায়তা করে। এছাড়া ঝড়, বৃষ্টি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে সুরক্ষা করে। এছাড়া তাদের ঐতিহ্যগত কৃষ্টি ও কালচারও তুলে ধরে।
আর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সুশান্ত কুমার অধিকারী বলেন, আলপনা বিষয়টি হিন্দু সম্প্রদায়ের আচার অনুষ্ঠানের সাথে জড়িত। যেকোনো পূজা-পার্বণ উপলক্ষেই তারা আলপনা আঁকে। আর লেপাপোছা বা বাড়ি ধোয়ামোছা করে সুন্দর করে রাখা তাদের প্রাত্যাহিক কাজকর্ম। আলপনা প্রধানত সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য করা হয়ে থাকে। টিকইল গ্রামের গৃহবধূ ও নারীরা মাটির দেয়ালজুড়ে যা এঁকেছে তা-ও আলপনা। সৌন্দর্যের মানদন্ডেও সেসবের গুরুত্ব কোন অংশ কম নয়। তবে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষিতদের সাথে যদি তাদের সমন্বয় ঘটিয়ে কাজ করা যায় তাহলে কমপোজিশনের জায়গাগুলো আরো উন্নত হওয়া সম্ভব। নতুন ভাবনা ও চিন্তা দ্বারা তাকে আরো আর্কষণীয় ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করা সম্ভব।
'চাঁপাইনবাবগঞ্জের ইতিহাস' বইয়ের লেখক ও নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মযহারুল ইসলাম তরু জানান, বর্মণদের আমরা রাজবংশীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ফেলি। রাজবংশীয়রা আবার আদিবাসী। তবে কাগজকলমে বর্মণরা হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত। টিকইল গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষরা সরকারি হিসেবে হিন্দু হলেও তাদের মধ্যে আদিবাসীদেরও উপাদান আছে। সেই জায়গা থেকেই হয়তোবা তাদের মধ্যে আলপনা আঁকার উপাদান এসেছে। তবে এর কোনো লিখিত ইতিহাস নেই।
স/এমএস
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু সোহেল বাঁচতে চায়
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন শতাধিক ছাতা ও পানির বোতল বিতরণ
- বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া
- রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে
- এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস
- অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ
- সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন
- রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ
- চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা
- প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- ভোলাহাটে কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
- শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিশুদ্ধ পানির পাম্প স্থাপন
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা মনসুর আলীর ইন্তেকাল
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪২.৯ ডিগ্রিতে
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ফেন্সিডিলসহ আটক ১
- ভোলাহাটে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় সভা
- শিবগঞ্জে সাড়ে ১৪ হাজার কৃষক পেলেন সার-বীজ
- শিবগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- ‘প্রতিরোধ যোদ্ধাদের’ স্বীকৃতি দিতে কমিটি
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন
- বাড়ছে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী
- সরকারি ক্রয় আইন পরিবর্তনের সুপারিশ
- সব ধরনের ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে ব্যবস্থা নিন
- প্লাস্টিক বর্জ্যে ঢাকায় সড়ক নির্মাণ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীরা পড়বেন ব্ল্যাকলিস্টে
- শারীরিক শিক্ষা ও সংগীতের শিক্ষক পাবে প্রাথমিক স্কুল
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদ উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা
- ওমানে মাটি চাপায় শেষ চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাদিমের দিন বদলের স্বপ্ন
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে:
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তেসকার নামাজ আদায়
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- শিবগঞ্জে আগুনে পুড়ল আঁখ মিল, ১০ লাখ টাকার ক্ষতি
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে সরকার
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল:
- শিবগঞ্জে ট্রলির ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনতে প্রচেষ্টা আছে সরকারের:
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে মহানন্দায় ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
- রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার প্রস্তাব অনুমোদন
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪২.৯ ডিগ্রিতে
- রোগীর প্রতি অবহেলা বরদাশত করব না
- রহনপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে গভীর নলকূপে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- আমের রাজধানী চাঁপাইয়ে আমগাছ কাটার হিড়িক
- চাঁপাইয়ে পুকুরের ধারে ৩২টি বাচ্চাসহ রাসেল ভাইপার
- আমের রাজধানী চাঁপাইয়ে বাণিজ্যিকভাবে সৌদির খেজুর চাষ
- ৪২ মণ ওজনের ‘চাঁপাই সম্রাটের’ দাম ৩০ লাখ, খায় আম-কলা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিরল প্রজাতির নীলগাই আটক
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ফজলি ও আশ্বিনায় জমেছে আমের বাজার
- মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় চাঁপাইনবাবগঞ্জের আব্দুল্লাহ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৌড়মতি আমে নতুন সম্ভাবনা, মণ ১২ হাজার
- বাবার সাথে কৃষিকাজ করেই রাবির সি ইউনিটে প্রথম গোমস্তাপুরের মিটুল
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বদলে যাচ্ছে আশ্বিনা আমের স্বাদ, বাড়ছে চাহিদা
- শিবগঞ্জের কানসাটে ৫২ কেজিতে আমের মণ!
- গোমস্তাপুরে অসময়ে গাছে গাছে ঝুলছে পাকা আম
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১০ বছর পর আমের দামে স্বস্তি বাগানি ও ব্যবসায়ীরা
- বিশ্বসেরা বিজ্ঞান গবেষকের তালিকায় শিবগঞ্জের কৃতি সন্তান ড. সফিউর
- শিবগঞ্জে আলট্রা হাইডেনসিটি পদ্ধতিতে আম চাষ, ফলন হবে ৩ গুণ