রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ বৈশাখ ১৫ ১৪৩১ ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ডেস্ক :
প্রকাশিত: ৩১ অক্টোবর ২০২৩
ঘরের ভেতর ফ্যান ছেড়ে থাকলেও রোদে বের হলে শুরু হয় ঘামানো। ভিড় কিংবা গণপরিবহনে উঠলে ঘাম রোখা আর সম্ভব হয় না। এমন পরিস্থিতিতে কারো সামনে হাত তুলে দাঁড়াতে অস্বস্তি হয়। আবার সাদা বা হালকা রঙের পোশাক পরলে তাতে দেখা দেয় হলদেটে দাগ।
নিয়মিত গোসল করার মাধ্যমে ঘাম নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এর সঙ্গে কাজে লাগাতে পারেন কয়েকটি টোটকা। চলুন জানা যাক বিস্তারিত-
টি ট্রি অয়েল
গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন। দেহে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করে এটি। কমায় ঘামের দুর্গন্ধও। বাড়ি ফিরে যদি গোসল করতে ইচ্ছে না করে সেক্ষেত্রে মগে পানি নিয়ে তার মধ্যে কয়েক ফোঁটা অয়েল মিশিয়ে নিন। তার পর সেই পানিতে ছোট তোয়ালে ভিজিয়ে বগল মুছে ফেলুন।
অ্যালোভেরা জেল
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে বগল পরিষ্কার করে অ্যালোভেরা জেল মেখে নিন। অ্যালোভেরার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল গুণ ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
চারকোল
সক্রিয় চারকোল প্রাকৃতিক ডিয়োডর্যান্ট হিসাবে দারুণ কাজ করে। এই উপাদানটি বগলের আর্দ্রতা শুষে নিতে পারে। পাশাপাশি ব্যাকটেরিয়ার বাড়বাড়ন্ত নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।
গ্রিন টি
স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি গ্রিন টি। তবে চা পানের পর টি-ব্যাগ ফেলে না দিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। বাইরে থেকে ফিরে বগলে কিছুক্ষণ ওই টি-ব্যাগ দিয়ে রাখুন। গ্রিন টি তে থাকা ট্যানিন, ঘাম এবং ঘামের দুর্গন্ধ— দুটোই নিয়ন্ত্রণ করবে।
লেবুর টুকরো
গোসল করার আধ ঘণ্টা আগে পাতিলেবু বা কমলালেবুর টুকরো নিয়ে বাহুমূলে ঘষুন। লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড ঘাম নিয়ন্ত্রণ করে। বাহুমূলের ত্বকের কালচে ভাবও দূর করে এটি।
chapainawabgonj.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়