শক্তিশালী টাকা ॥ মার্কিন ডলার ও ভারতীয় রুপীর বিপরীতে
প্রকাশিত: ২৮ নভেম্বর ২০২০
- টাকার মান ধরে রাখতে সাড়ে চার মাসে ৪২০ কোটি ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- চার মাসে রুপীর বিপরীতে টাকার মান বেড়েছে ১০ পয়সা
রহিম শেখ ॥ করোনা মহামারীকালে টাকার মান ধরে রাখতে বাজার থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যাতে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী অবস্থান নেয় টাকা। টাকার এই শক্ত অবস্থান ধরতে গত সাড়ে চার মাসে ৪২০ কোটি ডলার (৪.৩০ বিলিয়ন) কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে কখনই এত কম সময়ে এত বেশি ডলার কেনেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের নয় মাসে কিনেছে ৫১০ কোটি ডলার। একই সঙ্গে ভারতীয় মুদ্রা রুপীর বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে বাংলাদেশী টাকা। চলতি বছরের শুরু থেকেই ক্রমান্বয়ে পতন হচ্ছে রুপীর মান। গত বছরের জুলাই মাসে ভারতীয় ১ রুপীর বিপরীতে বিনিময় হার ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। বৃহস্পতিবার ১ রুপীর বিনিময়ে পাওয়া গেছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। এই সময়ে রুপীর বিপরীতে টাকার মান বেড়েছে ১০ পয়সা। অর্থাৎ রুপীর বিপরীতে বাংলাদেশের মুদ্রা ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে। এতে আমদানিতে কিছুটা স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতি থাকবে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক গবেষকরা।
জানা যায়, ২০১৯ সালের আগে তিন বছর বাজারে চাহিদার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার বিক্রি করেছে নিয়মিত। ওই সময়ে সরবরাহের তুলনায় চাহিদা বেশি থাকায় ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন প্রায় সব ব্যাংকই ডলার কিনতে ধরনা দিচ্ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে। তবে চলতি বছরের শুরু থেকে পরিস্থিতি উল্টো হয়ে যায়। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২৬ নবেম্বর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৫১০ কোটি ডলার কিনে বাজারে ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি সরবরাহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই নয় মাসে মাত্র ৪২ কোটি ৮০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অন্যদিকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ এবং এপ্রিল-জুন) বিভিন্ন ব্যাংকের কাছ থেকে ৮৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার কেনা হয়। এর পর থেকে কোন ব্যাংক ডলার কেনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আসেনি। বিপরীতে গত বছর বিভিন্ন ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কিনেছিল ১৬২ কোটি ১০ লাখ ডলার। এর আগের বছর ২৩৭ কোটি ১০ লাখ এবং ২০১৭ সালে ১২৩ কোটি ১০ লাখ ডলার কেনে। এ তিন বছরের মধ্যে শুধু ২০১৭ সালের শুরুর দিকে কয়েকটি ব্যাংক সাড়ে চার কোটি ডলার কিনেছিল।
জানতে চাইলে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ বিআইডিএসের সাবেক গবেষণা পরিচালক ড. জায়েদ বখত জনকণ্ঠকে বলেন, মহামারীর এই কঠিন সময়েও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে উল্লম্ফন এবং বিদেশী ঋণ সহায়তা ও রফতানি আয় বৃদ্ধির কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার না কিনলে বাজারে ডলারের দর কমে যাবে। তখন টাকার মানও কমে যাবে। টাকার দরপতন ঠেকাতে বাজার থেকে ডলার কেনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ‘স্ফিত’ হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম জনকণ্ঠকে বলেন, বাজার থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার কেনা-বেচা নিয়মিত ব্যাপার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে এটি করা হয়। যখন বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়ে যায়, তখন কেনা হয়। আবার যখন ঘাটতি থাকে তখন বিক্রি করা হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১৯ নবেম্বর পর্যন্ত ১০ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৫ শতাংশ বেশি। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) বিভিন্ন পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ ১২ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে; যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ১ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে অর্থবছরের তিন মাসের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) আমদানি ব্যয়ের তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে দেখা যায়, এই তিন মাসে পণ্য আমদানিতে ১২ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে বাংলাদেশ। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৪৭ শতাংশ কম। এই তিন মাসে ১৩৮ কোটি ৫০ লাখ ডলারের বিদেশী ঋণ সহায়তা পেয়েছে বাংলাদেশ, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৫৪ শতাংশ বেশি। এ সময়ে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবিসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থার কাছ থেকে এই ঋণ সহায়তা পেয়েছে বাংলাদেশ। আবার বেসরকারী খাতে নেয়া স্বল্পমেয়াদী বিদেশী ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর কারণে অনেকে এখন ঋণ পরিশোধ করছেন না।
সবমিলিয়ে অধিকাংশ ব্যাংকের হাতে এখন ডলার উদ্বৃত্ত রয়েছে। ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার উদ্বৃত্ত থাকলে তা কিনে নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেননা প্রতিটি ব্যাংকের ডলার ধারণের একটি সীমা রয়েছে। কোন ব্যাংকের আমদানির দায় পরিশোধের তুলনায় রেমিটেন্স ও রফতানি আয় বেশি হলে ওই ব্যাংকে ডলার উদ্বৃত্ত হয়। এক্ষেত্রে উদ্বৃত্ত থাকা ব্যাংক প্রথমে সঙ্কটে থাকা ব্যাংকের কাছে ডলার বিক্রির চেষ্টা করে। কোন ব্যাংকের আগ্রহ না থাকলে অর্থাৎ মুদ্রাবাজারে বিক্রি করতে না পারলে তখন বাংলাদেশ ব্যাংক তা কিনে নেয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ে। ডলার বিক্রি করলে রিজার্ভ কমে যায়। তবে সাম্প্রতি রিজার্ভ বেড়ে যাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে রেমিটেন্স। এর সঙ্গে যোগ হয় ডলার কেনা। গত ২০১৯-২০ অর্থবছরের বেশিরভাগ সময় রিজার্ভ ৩১ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ওঠানামা করছিল। মহামারীর প্রভাব শুরুর পর গত মার্চ শেষে রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। কয়েক মাসের ব্যবধানে গত ২৯ অক্টোবর তা বেড়ে ৪১ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করে। গত ৬ নবেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসের ১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। রেমিটেন্স বৃদ্ধি এবং ডলার কেনার কারণে গত কয়েক দিনের মধ্যে রিজার্ভ ফের ৪১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪১ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে বাংলাদেশী টাকা ও ভারতের মুদ্রা রুপীর ব্যবধান ধীরে ধীরে কমে আসছে। ২০১৯ সালের জুলাই মাসে দেশী ১ টাকার বিপরীতে রুপীর বিনিময় হার ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। চলতি বছরের ১ মার্চে ১ টাকা ১৭ পয়সা গেলেও এপ্রিলে কমে হয় ১ টাকা ১১ পয়সা। গেল আগস্ট শেষে ১ রুপীর বিপরীতে পাওয়া যায় ১ টাকা ১৬ পয়সা। সেপ্টেম্বরে ১ টাকা ১৫ পয়সা। অক্টোবরে মেলে ১ টাকা ১৫ পয়সা। আর নবেম্বরে সেটা কমে ১ টাকা ১৩ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। তথ্য বলছে, গত এক বছরে প্রায় ১০ টাকা মূল্য পতন হয়েছে শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ ভারতের রুপীর। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, একটা পর্যায়ে ১০০ রুপীর দাম গিয়ে দাঁড়ায় ১১২ টাকার সামান্য বেশি। অথচ এক বছর আগেও ১০০ রুপী পেতে ব্যয় হতো ১২৩ টাকারও বেশি। এর আগে ২০১৩ সালের আগস্টেও অনেকটা একইরকমভাবে রুপীর বিপরীতে বাংলাদেশী টাকার দাম বেড়ে গিয়েছিল।
জানা গেছে, প্রতিবছর ভারতে ভ্রমণ করে ২০ লাখের বেশি বাংলাদেশী নাগরিক। টাকার মান শক্তিশালী হওয়ায়, ভ্রমণ কিংবা চিকিৎসার জন্য যারা ভারতে যাবেন তারা আগের চেয়ে লাভবান হবেন। কারণ রুপী কিনতে এখন টাকা কম লাগবে। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে ভ্রমণ এবং চিকিৎসা ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ করায় সেই সুযোগ পুরোপুরি পাওয়া যাচ্ছে না। ইতোমধ্যে করোনা সংক্রমণের কারণে ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশ ‘অবরুদ্ধ’ হয়ে পড়েছে। বৈশ্বিকভাবে ভ্রমণে বিধিনিষেধ আরোপে সামগ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে। ফলে ডলার ও টাকার বিপরীতে রুপীর মান অবমূল্যায়ন হয়েছে।
বেসরকারী গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম জনকণ্ঠকে বলেন, করোনায় সামগ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য কিছুটা কমে গেলেও রেমিটেন্স এবং বিদেশী ঋণ ভাল থাকায় বাংলাদেশের রিজার্ভ বাড়ছে। অন্যদিকে ভারতের আমদানি-রফতানিও কম। সে কারণে দেশটিতে ডলারের প্রবাহ কম থাকায় রুপী হয়ত ডলারের বিপরীতে কিছুটা দুর্বল আছে। মূলত বাংলাদেশে ডলারের বিপরীতে টাকার শক্তিশালী অবস্থান এবং ভারতে ডলারের বিপরীতে রুপীর দুর্বল অবস্থানের কারণেই রুপী ও টাকার মানের ব্যবধান কমে আসছে। খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আরও বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যে রুপীর ব্যবহার নেই। ডলারের মাধ্যমেই বৈদেশিক বাণিজ্য সম্পাদন হয়। রুপীর তুলনায় টাকা শক্তিশালী হলে ভারতের সঙ্গে রফতানি বাণিজ্যে বাংলাদেশ কিছুটা চাপে পড়বে। তবে দেশটির সঙ্গে আমাদের আমদানিই বেশি। অর্থাৎ আমদানিতে কিছুটা স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতি থাকবে। এখন যেহেতু সময়টা স্বাভাবিক নয়, সে কারণে বিনিময় হারে এগিয়ে যাওয়ার বিষয়টি বড় করে দেখার সুযোগ নেই। কেননা সময় স্বাভাবিক হলে ভারত আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারে।
- রহনপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- শিবগঞ্জে আগুনে পুড়ল আঁখ মিল, ১০ লাখ টাকার ক্ষতি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে গভীর নলকূপে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ
- আগামী ৬ জুন নতুন সরকারের প্রথম বাজেট
- আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত
- মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন :
- বেনজীর ও পরিবারের অর্থের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে:
- থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- যুদ্ধকে ‘না’ বলুন যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- হিটস্ট্রোকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তেসকার নামাজ আদায়
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালিত
- নাচোলে বাল্যবিয়ে ও নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আলোচনা সভা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিভিন্ন অপরাধপ্রতিরোধে বিভাগীয় কমিশনারের মতবিনিময়
- শিবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তেসকার নামাজ আদায়
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- শিবগঞ্জে অগ্নিকান্ডে তিনটি বাড়ি পুড়ে ভস্ম
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে পানির পরিবর্তে ওঠা তরলে জ্বলছে আগুন
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- শিবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত নুহুর হাসপাতালে মৃত্যু
- ভোলাহাটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- গোমস্তাপুরে মাদক বিক্রি ও সেবনের অপরাধে গ্রেফতার ১০
- চাঁপাইয়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- শিবগঞ্জে ১৩ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
- গোমস্তাপুরে উফশী ধানচাষে প্রনোদনা পাচ্ছে সাড়ে ৬ হাজার কৃষক
- নাচোলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি ও বাইসাইকেল বিতরণ
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তেসকার নামাজ আদায়
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি-চিন সন্ত্রাসী নিহত
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- শিবগঞ্জে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ