বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২২
অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত অর্থবছরে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলারের ঘরে পৌঁছে, যা ছিল আগের অর্থবছরের চেয়ে ৫৫.৬২ শতাংশ বেশি। নতুন অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি বেড়েছে ২০.৫৩ শতাংশ। বছর শেষে ৩ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির আশা করছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
গত অর্থবছরের ধারাবাহিকতায় বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনসংখ্যার দেশ ভারতের বিশাল বাজারে আশাজাগানিয়া রপ্তানি বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে শুরু হলো নতুন অর্থবছর। এই ধারা অব্যাহত থাকবে- এমন আশার কথা শুনিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারক, রপ্তানিকারক ও অর্থনীতির বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রপ্তানি বাজার হতে চলেছে ভারত। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি হোঁচট খেলেও খুব বেশি সমস্যা হবে না। বছর শেষে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে পাশের দেশ ভারতে ১৫ কোটি ২০ লাখ ডলারের বিভিন্ন ধরনের পণ্য রপ্তানি করেছেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা। এই অঙ্ক গত অর্থবছরের জুলাইয়ের চেয়ে ২০ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি।
২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এই বাজারে ১২ কোটি ৬১ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ।
অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত অর্থবছরে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলারের ঘরে পৌঁছে, যা ছিল আগের অর্থবছরের চেয়ে ৫৫ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘আমরা খুবই খুশি যে ভারতে আমাদের রপ্তানি বাড়ছে। আশা করছি, চলতি অর্থবছরে দেশটিতে আমাদের রপ্তানি ৩ বিলিয়ন (৩০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়ে যাবে।’
২০২১-২২ অর্থবছরে ভারতের বাজারে উল্লম্ফনের পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেও রপ্তানি বাড়ায় বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা। তারা বলছেন, প্রায় দেড় শ কোটি মানুষের দেশ ভারতের বাজার ভালোভাবে ধরতে পারলে আমাদের আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না। আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন, ভারতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে ব্র্যান্ড-সচেতনতা। এ কারণে সেখানে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোও শক্ত অবস্থান তৈরি করছে। আবার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোও দেশটিতে নতুন নতুন বিক্রয়কেন্দ্র খুলতে শুরু করেছে। সব মিলিয়ে ভারতের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
সেই সুফলই এখন পাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী দিনগুলোতে রপ্তানি আরও বাড়বে- এমন আশার কথা শুনিয়ে অর্থনীতির বিশ্লেষকরা বলছেন, দুই দেশের সরকারের মধ্যে সুন্দর সম্পর্ক বিরাজ করছে। দীর্ঘদিন ধরে ভারতে বিজেপি ও বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছে। এটাই উপযুক্ত সময়। সরকার ও বেসরকারি খাত মিলে ভারতের বাজার ধরতে একটি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) রোববার রপ্তানির আয়ের দেশভিত্তিক হালনাগাদ যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায় ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ভারতের বাজারে ১৫ কোটি ২০ লাখ ডলারের বিভিন্ন ধরনের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭ কোটি ৬৯ লাখ ৮০ হাজার ডলারের। অর্থাৎ মোট রপ্তানির প্রায় অর্ধেকই পোশাক। বাকিটা পাট ও পাটজাত পণ্য, প্লাস্টিক দ্রব্য এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য।
২০২১-২০২২ অর্থবছরের ভারতে ১৯৯ কোটি ১৩ লাখ ৯০ হাজার (প্রায় ২ বিলিয়ন) ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে পোশাক রপ্তানি থেকে এসেছে ৭১ কোটি ৫৪ লাখ ১০ হাজার ডলার। অন্যান্য পণ্যের মধ্যে পাট ও পাটজাত পণ্য থেকে এসেছে ১৯ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার। ১০ কোটি ১০ লাখ ২০ হাজার ডলার এসেছে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি থেকে।
এ ছাড়া কটন ও কটন প্রোডাক্টস থেকে ৩ কোটি ৯২ লাখ ৮০ হাজার ডলার এবং প্লাস্টিক দ্রব্য থেকে ৩ কোটি ৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার এসেছে।
ইপিবির সর্বশেষ তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, একক দেশ হিসেবে ভারত এখন বাংলাদেশের সপ্তম রপ্তানি বাজারের তালিকায় উঠে এসেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের শীর্ষ ১০ বাজারের একটি এখন ভারত।
অথচ ২০২০-২১ অর্থবছরেও বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ রপ্তানি বাজারের তালিকায় ভারতের স্থান ছিল না। আগের বছরগুলোতে ভারতের অবস্থান ছিল ১৪ থেকে ১৫তম স্থানে।
সবার ওপরে বরাবরের মতোই যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান করছে। দ্বিতীয় স্থানে জার্মানি। তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে যথাক্রমে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, স্পেন ও পোল্যান্ড।
পোল্যান্ড ও ভারতে রপ্তানির অঙ্ক প্রায় কাছাকাছি। গত অর্থবছরে পোল্যান্ডে রপ্তানি হয়েছে ২১৪ কোটি ২৪ লাখ ডলারের পণ্য।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে মাত্র তিনটি অর্থবছরে ভারতে পণ্য রপ্তানি ১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) ডলারের বেশি হয়েছে, তাও সেটা গত তিন বছরে। তার আগের বছরগুলোয় ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল ১ বিলিয়ন ডলারের নিচে।
২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা ভারতে ১২৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেন, যা ছিল এ-যাবৎকালের সর্বোচ্চ। ২০১৯-২০ অর্থবছরের চেয়ে এ আয় বেশি ছিল প্রায় ১৭ শতাংশ।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে ভারতের বাজারে ১২৫ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ। ২০১৯-২০ অর্থবছরে তা কমে ১০৯ কোটি ৬১ লাখ ৬০ হাজার ডলারে নেমে আসে।
২০১১ সালে ভারত বাংলাদেশকে অস্ত্র ও মাদক বাদে সব পণ্যে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা দেয়। যদিও সেই সুবিধা খুব বেশি কাজে লাগাতে পারছিলেন না বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা। ২০১১ সালের দিকে বাংলাদেশের বেশ কিছু কারখানার কাছ থেকে পোশাক নিয়ে টাকা দেয়নি ভারতীয় কোম্পানি লিলিপুট। সে জন্য বেশ কয়েক বছর পোশাক রপ্তানিতে ভাটা পড়ে। কিন্তু গত কয়েক বছরে ভারতের বিভিন্ন শহরে পোশাকের নামিদামি বিদেশি অনেক ব্র্যান্ড বিক্রয়কেন্দ্র খোলায় তাতে পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধি পায়।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ম্যাকেঞ্জি অ্যান্ড কোম্পানির এক প্রতিবেদনে ২০১৯ সালে বলা হয়েছিল, দুই বছরের মধ্যে ৩০০টি আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ব্র্যান্ড ভারতে বিক্রয়কেন্দ্র খোলার পরিকল্পনা করছে। কারণ দেশটির মধ্যবিত্ত শ্রেণি গড়ে ১৯ শতাংশ হারে বাড়বে, যা কি না চীন, ব্রাজিল ও মেক্সিকোর তুলনায় দ্রুত। ২০২২ সালে ভারতের কাপড়ের বাজার হবে ৫ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের।
রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ চেম্বারের বর্তমান সভাপতি দেশের অন্যতম শীর্ষ পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইভিন্স গ্রুপের কর্ণধার আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘গত অর্থবছরের ধারাবাহিকতায় চলতি অর্থবছরেও ভারতে রপ্তানি আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধি নিয়ে আমরা অর্থবছর শুরু করেছি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হওয়ায় আমাদের প্রধান দুই বাজার আমেরিকা-ইউরোপের দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় আমরা পোশাক রপ্তানিতে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। ওই দেশগুলোর মানুষ এখন পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছেন। এ অবস্থায় আমরা যদি ভারতে আমাদের রপ্তানি আরও বাড়াতে পারি, তাহলে আমাদের জন্য খুবই ভালো হয়।’
দেশের অন্যতম শীর্ষ পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইভিন্স গ্রুপের কর্ণধার আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, ‘ভারতে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের কদর বাড়ছে। ভৌগোলিক কারণেই ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে। এখন থেকে তা বাড়তেই থাকবে বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে। প্রায় দেড় শ কোটি লোকের চাহিদা মেটাতে ভারতকে বাংলাদেশ থেকে পোশাক কিনতেই হবে। ভারতে পোশাক তৈরি করতে যে খরচ হয়, বাংলাদেশ থেকে আমদানি করলে তার থেকে অনেক কম পড়ে। সে কারণে সব হিসাব-নিকাশ করেই তারা এখন বাংলাদেশ থেকে বেশি বেশি পোশাক কিনছে।’
‘ভারতের অনেক ব্যবসায়ী এখন বাংলাদেশের কারখানায় পোশাক তৈরি করে তাদের দেশে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করছেন। এতে তাদের একদিকে যেমন লিড টাইম কম লাগছে, অন্যদিকে খরচও কম হচ্ছে।
সব মিলিয়ে ভারতের বিশাল বাজার বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য আগামী দিনে ‘সুদিন’ বয়ে আনবে বলে মনে করছেন পারভেজ।
বাংলাদেশের নিট পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘গতকাল ভারতের দুজন বায়ার আমার কারখানা পরিদর্শনে এসেছিলেন। তারা দুজন আমার পুরোনো ক্রেতা। এবার তারা এসেছেন, আরও বেশি অর্ডার দিতে। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে, ভারতে আমাদের পোশাকের চাহিদা বাড়ছে। আমরা বেশ ভালোভাবেই ভারতের বাজারে প্রবেশ করছি।’
তিনি বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ভারতে আমাদের রপ্তানি ২ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে। এটা এখন বাড়বেই। তেমন আভাস আমরা পাচ্ছি। আর সত্যি কথা বলতে কী, ভারতের বাজার যদি আমরা মোটামুটি ভালোভাবে ধরতে পারি, তাহলে আর আমাদের পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। কেননা ভারত আমাদের পাশের দেশ, পরিবহন খরচ খুবই কম পড়বে। আমাদের মুনাফা বেশি হবে।’
‘ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে যদি কোনো কারণে সমস্যা হয়, তাহলে আমাদের সমস্যা হবে না।’
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক মঞ্জুর হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ভারতে একটি বৃহৎ ও বিকাশমান বাজার রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ সেখান থেকে এখন পর্যন্ত যথেষ্ট পরিমাণে লাভবান হতে পারেনি। বৈশ্বিক বাজার থেকে ভারতের আমদানির মোট মূল্যমান প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন ডলার।
‘এখন ভারতে আমাদের রপ্তানি বাড়ছে। সেটা কিন্তু ভারতের দেড় শ কোটি লোকের বিশাল বাজারের তুলনায় একেবারেই নগণ্য। এখন দুই দেশের সরকারের মধ্যে সুন্দর সম্পর্ক বিরাজ করছে, সেটাকে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ হবে।
‘একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, পাশের দেশ হওয়ায় ভারতে খুবই কম খরচে আমরা পণ্য রপ্তানি করতে পারি। এতে রপ্তানিকারকরা বেশি লাভবান হন। তাই ভারতে রপ্তানি বাড়াতে সরকারের কূটনৈতিক তৎপরতা আরও বাড়ানো উচিত বলে আমি মনে করি। একই সঙ্গে রপ্তানিকারকদেরও নতুন পরিকল্পনা সাজিয়ে ভারতের বাজার দখলের চেষ্টা করতে হবে।’
সরকারি ও বেসরকারি খাত মিলে ভারতের বাজার ধরতে একটি স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ মঞ্জুর হোসেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘গত অর্থবছরে আমরা ৫২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছি। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৫ শতাংশের মতো। এবার লক্ষ্য ধরেছি ৫৮ বিলিয়ন ডলার। বিশ্ব পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে খুব বেশি প্রবৃদ্ধি ধরেনি; ১১ শতাংশ ধরেছি। আশা করছি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আয় হবে। কেননা ভারতসহ অপ্রচলিত বাজার থেকে আমরা আশাজাগানিয়া সাফল্য পাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘গত অর্থবছরে আমরা ভারতে ২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছি, আগের অর্থবছরে যা ছিল ১ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। এবার আশা করছি, ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। সেদিন বেশি দেরি নয়, পাশের দেশ ভারত আমাদের অন্যতম বৃহত্তম রপ্তানি বাজারে পরিণত হবে।’
- শিবগঞ্জে ক্যান্সার, কিডনি-লিভার সিরোসিস রোগীদের মাঝে চেক বিতরণ
- শিবগঞ্জে ৪কোটি ২০লাখ টাকা ব্যয়ে ১১কিলোমিটার খাল পুন:খননের উদ্বোধন
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদক সহ ৪ জন গ্রেফতার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা প্রশাসনের আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
- নাচোলে ৩০জনকে প্রশিক্ষণ ও লেবু উন্নত জাতের চারা বিতরণ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে গান পাউডারসহ আটক ১
- দেশের সাত বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা
- কূপ খননে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রান্সফরমার চুরি চক্রের ২ সদস্য গ্রেপ্তার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র–গুলিসহ যুবক গ্রেপ্তার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
- গোমস্তাপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু
- যেভাবে ৫০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি সম্ভব বলে জানালো ব্যবসায়ী সমিতি
- ‘শূন্যের বৃত্ত’ থেকে বের হলো বে-টার্মিনাল প্রকল্প
- বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত
- স্বাধীনতা দিবসে ভারত রাশিয়া ও চীনের শুভেচ্ছা
- ঈদযাত্রায় এবার স্বস্তির আশা
- চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান
- অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছোট বোনকে বাঁচাতে গিয়ে বড় বোনের মৃত্যু
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদক বিক্রয় ও সেবন করার অপরাধে ৩ জন আটক
- নিজেই নাটক নির্মান করছেন ভোলাহাটের ছেলে তৌহিদ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল চুরি করে যন্ত্রাংশ বিক্রি করতেন তারা
- জনপ্রতি ফিতরা নির্ধারণ, সর্বোচ্চ ২৯৭০ টাকা
- ভোলাহাটে উচ্চ মূল্যের চিয়া সীড চাষ
- ডলারের তেজ কমে আসছে, বাড়ছে টাকার মান
- এক দিন ছুটি নিলেই ঈদে কাটাতে পারবেন ১০ দিন
- বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল শনাক্ত করতে পারবে ইচ্ছাকৃত খেলাপি
- দেশের সাত বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি
- রোজার কাফফারা কী ও কিভাবে
- ৮ বিভাগেই ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস
- টিসিবি কার্ডে জালিয়াতি ঠেকাতে আসছে স্মার্ট কার্ড
- যে ৯ সময়ে নিশ্চিত দোয়া কবুল হয়
- নিয়োগ হতে পারে লক্ষাধিক শিক্ষক, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি চলতি মাসেই
- বাংলাদেশ সরাসরি চীনের সঙ্গে লেনদেনে যাচ্ছে
- স্কুল-কলেজের সভাপতিকে এইচএসসি পাস হতে হবে
- নাবিকদের অক্ষত অবস্থায় ফেরানোর চেষ্টায় মালিকপক্ষ
- অনির্দিষ্টকালের জন্য আগাম জামিন নয়
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ