নতুন শিক্ষাক্রমে থাকছে না মুখস্থনির্ভরতা পরীক্ষাবিহীন শিক্ষা
প্রকাশিত: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পড়া, মুখস্থ ও পরীক্ষা- এই তিন ধাপেই দীর্ঘদিন ধরে চলেছে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক সবাই এই ধারায় অভ্যস্ত। তবে দেশে নতুন চালু হওয়া শিক্ষাক্রমে আর মুখস্থনির্ভরতা থাকছে না। মুখস্থ করার পরিবর্তে কাজের মধ্য দিয়ে আত্মস্থ করবে ছাত্রছাত্রীরা। পরীক্ষানির্ভর যে মূল্যায়ন ব্যবস্থাও ছিল সেটিও বদলে গেছে। শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন কারিকুলাম দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকেই আমূল বদলে দেবে। তবে এই কারিকুলামের দৃশ্যমান ফল পেতে আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
এত দিন ধরে চলে আসা পরীক্ষানির্ভর মূল্যায়ন ব্যবস্থা না থাকায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে একাধিক অভিভাবক জনকণ্ঠের কাছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন। শিক্ষকদের হাতে মূল্যায়নের বড় অংশ থাকায় মূল্যায়ন ঠিকঠাক হবে কী না তা নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন। এ প্রসঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, এই শিক্ষাক্রম সবটাই এক্টিভিটি বেজড। শিক্ষার্থীরা আগে কাজ করবে, বুঝবে ও পরে শিখবে। উন্নত বিশে^ও একই কারিকুলাম চলে আসছে। এমন নয় বাংলাদেশে এটিই প্রথম চালু হয়েছে। কোনো শিক্ষক চাইলেও কাউকে বেশি নম্বর দিয়ে মূল্যায়ন করতে পারবেন না। পরীক্ষা বছরের শেষে নভেম্বরে সামষ্টিক একটি পরীক্ষা নেওয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
২০০৮ সালে দেশে মাধ্যমিক স্তরে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করা হয়। জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতাÑ এই চার অংশে ভাগ করা হয়েছিল এই পদ্ধতি। এরপর প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে দু-একটি বিষয় ছাড়া বেশিরভাগ বিষয় সৃজনশীল পদ্ধতির আওতায় আনা হয়। সরকারের বিশেষ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে প্রচার করা হয়, শিক্ষার্থীদের মুখস্থ বিদ্যা পরিহার, গাইড বই ও কোচিংনির্ভরতা কমানোর জন্যই এই সৃজনশীল পদ্ধতি। পরে দেখা গেছে, এই পদ্ধতিতে কোচিংনির্ভরতা, প্রাইভেট পড়তে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশি। যে কারণে নতুন শিক্ষাক্রম নিয়েও একই সংশয় অভিভাবকদের মধ্যে দানা বেঁধেছে।
চলতি বছরের শুরুতেই প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হয়েছে। এতে পড়ানোর ধরন, মূল্যায়ন ও পাঠ্যবইয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে। আগামী বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে এবং ২০২৫ সালে চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হবে। নতুন কারিকুলামে নবম ও দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগের বিভাজন থাকছে না। এই কারিকুলামে নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি পড়ানো হবে।
এত দিন একজন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক নাকি ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পড়বে, সেটি ঠিক হতো নবম শ্রেণিতে। এবার বিভাগ বিভাজন হবে উচ্চ মাধ্যমিকে। নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে ২০২৬ সালে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই শিক্ষাক্রমে প্রথাগত পরীক্ষা কমে যাচ্ছে, জিপিএর পরিবর্তে ফলাফল হবে তিন স্তরে। তখন শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে বোর্ডের অধীনে দুটি পরীক্ষা হবে। আর নতুন শিক্ষাক্রমে প্রায় সব শ্রেণিতেই বড় অংশের মূল্যায়ন হবে শিখনকালীনের ভিত্তিতে।
পরীক্ষা হবে না জেনে হতাশা অভিভাবকদের ॥ নতুন শিক্ষাক্রম যেভাবে চলছে সেখানে অভিভাবকরা মনে করছেন শিক্ষার্থীরা পড়ছে না। কারণ বাসায় এসে আগের মতো বাড়ির কাজও করতে দেখা যাচ্ছে না। শিক্ষার্থীরা যেভাবে শিখছে বা বাসায় এসে বা স্কুলে যেভাবে হাতে কলমে কাজ করছে সেটা দেখে অভিভাবকরা মনে করছেন বাচ্চারা যেটা করছে তা কিছুই না। রাজধানীর একাধিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এমনটাই বলছিলেন জনকণ্ঠকে।
মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক আল নাহিয়ান বলেন, শিক্ষার্থীদের যেসব কাজ দেওয়া হচ্ছে তা স্কুলেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সেখানে বাসায় গিয়ে হোম ওয়ার্ক বা প্রাইভেট ও কোচিংয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না। নতুন শিক্ষাক্রমের কারিকুলাম ও বই এমনভাবে তৈরা করা হয়েছে যেখানে বাড়ির কাজ দেওয়ার কোনো সুযোগই নেই। এর পরও অভিভাবকরা আমাদের বলছেন কেন বাড়ির কাজ দেওয়া হয় না। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সম্প্রতি পানিচক্র বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিয়েছি। সেখানে প্রাকৃতিক পানির উৎস, কিভাবে পানি উৎস থেকে ব্যবহারযোগ্য হয়, সেসব বিষয়ে শিক্ষার্থীরা শিখেছে। তাদের দলগত কাজও দেওয়া হয়েছে। এর পরও অভিভাবকরা বলছেন, যে পড়াশোনায় পরীক্ষা হবে না তার মূল্যায়নে তাদের আস্থা নেই।
তবে এ প্রসঙ্গে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বলছে, সম্প্রতি নতুন শিক্ষাক্রমের ছয় মাসের একটি মূল্যায়ন পদ্ধতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে শিক্ষার্থীদের। যাকে ষান্মসিক বলা হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে বাচ্চাদের কোনো সমস্যা হয়নি। বরং শিক্ষকদের মূল্যায়ন করতেই সমস্যা হয়েছে। এ বিষয়ে এনসিটিবির কর্মকর্তারা জানান, এই পদ্ধতিতে ধারাবাহিক ও সামষ্টিক মূল্যায়নের নির্দেশনা থাকলেও শিক্ষকরা তা করেননি। এই ধরনের ১৮০০ তথ্য আমরা সংগ্রহ করেছি। যা নিয়ে কাজ চলছে।
সৃজনশীলের মতো নতুন শিক্ষাক্রমের পরিণতির আশঙ্কা অনেকের ॥ অনেক শিক্ষক ও অভিভাবকদের ধারণা সৃজনশীল পদ্ধতির মতো এই নতুন ধারার শিক্ষাক্রমও ভেঙে পড়তে পারে। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, এই শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থী মূল্যায়নে শিক্ষকদের অবাধ ক্ষমতা, প্রশিক্ষণের অভাবে মূল্যায়ন করতে না পারা ও যেসব শিক্ষার্থী কম মনোযোগী তাদের সম্পর্কে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা উল্লেখ না থাকায় এমন শঙ্কা রয়েছে। রাজধানীসহ দেশের একাধিক স্কুলের শিক্ষক, অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্যই জানা গেছে। শিক্ষকদের ক্ষমতার বলি হবেন কী না শিক্ষার্থীরা এমন আশঙ্কাও প্রকাশ করেছেন একাধিক অভিভাবক।
সুরাইয়া পারভিন নামের এক অভিভাবক জানান, নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষকদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এর আগে সৃজনশীলে সেইভাবে নম্বর প্রদানের ক্ষমতা না থাকলেও শুধুমাত্র প্রাকটিক্যাল পরীক্ষায় সে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ কারও অজানা নয়। এ ছাড়াও প্রাইভেটে না পড়লে শিক্ষার্থীর সঙ্গে খারাপ আচরণ, নম্বর কম দেওয়ার অভিযোগও দীর্ঘদিনের।
এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষক শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রধান সমস্যা হচ্ছে মূল্যায়নের বিষয়ে শিক্ষকদের ধারণা এখনো স্পষ্ট নয়। অভিভাবক, শিক্ষার্থীরাও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া ভালো করে বুঝতে পারছে না। যা নিয়েই একটি ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও পিএসসি সদস্য অধ্যাপক গোলাম ফারুক জনকণ্ঠকে বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষকদের ৪০ ভাগ ও শিক্ষা বোর্ডকে ৬০ ভাগ মূল্যায়নের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে যে ব্যাপক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন নেই। কিন্তু তাদের এই ক্ষমতা ও সম্মান ধরে রাখা নিজেদের ওপরেই নির্ভর করছে। পৃথিবীর উন্নত দেশ, নরওয়ে, ডেনমার্ক, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় শিক্ষার্থীর শিখনকালে সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করে। শিক্ষকরা এটা নির্ভুলভাবে করে বলেই হয়ে আসছে।
আমাদের দেশে এখনো পর্যন্ত শিক্ষকদের নম্বর প্রদানে যে অভিযোগ তা খুব বেশি নয়। শুধুমাত্র পাবলিক পরীক্ষার ব্যবহারিক বিষয়ে ২৫ এ ২৫ দেওয়া ছাড়া। নতুন শিক্ষাক্রমে এমন কাজ করলে তা বিপর্যয়ের সৃষ্টি করবে। শিক্ষকদের যে কোনো গাফিলতি মূল্যায়নের যে হার তাদের হাতে রয়েছে তা শিক্ষা বোর্ডের কাছে চলে যাবে। এ ছাড়াও উপযুক্ত প্রশিক্ষণ মূল্যায়নের প্রধান বাধা হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
নোট গাইড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সৃজনশীলে প্রশ্নপত্র নোট গাইড থেকে প্রশ্ন ছাপার অভিযোগ ছিল। এখন তার আর সুযোগ নেই। বাজারে যদি নোট গাইড এসেও থাকে তা থেকে এই পদ্ধতিতে তেমন কাজে আসবে না। সে কারণে এটি এমনিতেই বন্ধ হবে।
যদিও বিষয়টি মানতে নারাজ এনসিটিবি সদস্য অধ্যাপক মশিউজ্জামান। জনকণ্ঠকে তিনি বলেন, এই প্রক্রিয়ায় এমন কিছু মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যদি শিক্ষকরা তা লঙ্ঘন করেন তা বোঝা কঠিন কিছু হবে না। অতিমূল্যায়ন বা অবমূল্যায়ন করা হলে শিক্ষকদের জবাবদিহিতার মধ্যেও আসতে হবে। এর ডিজিটালি শিক্ষার্থীর সব কাজ রেকর্ডেড রাখা হবে।
মন্ত্রিসভা, সংসদ সদস্যের অভিমত নেওয়া হয়নি এই শিক্ষাক্রমে ॥ জাতীয় সংসদে কোনো আলোচনা ছাড়া এই নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা পাস করা হয়েছে। এমন কী অংশীজনের কাছেও এ বিষয়ে মতামত নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য, সংসদ সদস্যরা এমন অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সদস্য অধ্যাপক মশিউজ্জামান জনকণ্ঠকে বলেন, ব্যবসায়ীরা রাজনীতিবিদদের প্রভাবিত করছে। এমন কারণেই এই সময় অভিযোগ করা হচ্ছে। অতীতে কোনো কারিকুলাম নিয়েই সংসদে আলোচনা হয়নি। আগে কখনো কোনো কারিকুলাম পাস করতে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনও লাগেনি। কিন্তু এবার সেটিও করা হয়েছে। ৮০০ জনের অভিমত নেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রিসভার সদস্যের অভিযোগের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ডাক-টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি, শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিশিষ্টজনের মতামত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে পল্লী-কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ জনকণ্ঠকে বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আমি নিজেও অংশ নিয়েছি। কিন্তু মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কী না তা বলতে পারব না।
চলতি বছরেই সব শিক্ষককে প্রশিক্ষণের আওতায় আনবে সরকার ॥ নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সেপ্টেম্বরেই মাধ্যমিকের সব শিক্ষককে প্রশিক্ষণের আওতায় আনবে সরকার। এ বিষয়ে জোরেশোরে কার্যক্রম হাতে নিয়েছে মাউশি। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, একটি ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ফল তৈরি হবে। কেউ চাইল আর চেয়ারম্যানের ছেলেকে প্রথম করল তার সুযোগ নেই।
শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ঘাটতি আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এনটিআরসিএর মাধ্যমে যেসব শিক্ষক শিক্ষকতায় এসেছেন নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাদের সমস্যা হচ্ছে না। সমস্যা হচ্ছে আমাদের মতো প্রবীণ শিক্ষকদের।
শিক্ষকদের যতই প্রশিক্ষণ দেওয়া হোক না কেন প্রয়োগ করতে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে সবচেয়ে বেশি। তবে এটুকু নিশ্চিত করতে পারি পৃথিবীর সব উন্নত দেশেই এই শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে। বাংলাদেশ প্রথম নয়। অভিভাবকদের আশ^স্ত করতে পারি নতুন ধারার এই শিক্ষা ব্যবস্থা আপনার সন্তান ও আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ইতিবাচক। এতদিন এই শিক্ষাক্রমের জার্নি ধীরে চলা ট্রেনের মতো ছিল। এবার থেকে অবিরাম গতিতে প্লাটফর্ম পেরিয়ে ছুটবে।
- বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর ২ সদস্য নিহত
- থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল:
- গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
- বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত
- আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ
- স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব
- সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল:
- ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু
- সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে
- শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন
- শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে
- নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে সরকার
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আড়াই মাসে টিআইএনধারী বেড়েছে ২ লাখ
- সিসি ক্যামেরার আওতায় আসবে কক্সবাজার
- প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনতে প্রচেষ্টা আছে সরকারের:
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- আসছে পড়াশোনার শিক্ষা চ্যানেল
- এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী
- পাহাড়ে শেখ হাসিনার আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে
- রংপুর মেডিকেল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার প্রস্তাব অনুমোদন
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- রহনপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- শিবগঞ্জে আগুনে পুড়ল আঁখ মিল, ১০ লাখ টাকার ক্ষতি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে গভীর নলকূপে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- শিবগঞ্জে অগ্নিকান্ডে তিনটি বাড়ি পুড়ে ভস্ম
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- শিবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত নুহুর হাসপাতালে মৃত্যু
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে:
- ভোলাহাটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
- চাঁপাইয়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তেসকার নামাজ আদায়
- গোমস্তাপুরে উফশী ধানচাষে প্রনোদনা পাচ্ছে সাড়ে ৬ হাজার কৃষক
- নাচোলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি ও বাইসাইকেল বিতরণ
- শিবগঞ্জে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
- যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি-চিন সন্ত্রাসী নিহত
- আট মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ ৯০ ভাগ
- বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরে সই হবে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা:
- শিবগঞ্জে আগুনে পুড়ল আঁখ মিল, ১০ লাখ টাকার ক্ষতি
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- সারাদেশের স্কুলে দেয়া হবে দুপুরের খাবার: গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
- শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্পের আলোয় আলোকিত শিবগঞ্জ উপজেলা
- উদ্ভাবনীতে দেশসেরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
- বেড়েছে পাসের হার, কমেছে জিপিএ ৫
- নতুন বই তুলে দিতে পারলে তারা অনেক আনন্দ পায় : প্রধানমন্ত্রী
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ফলাফলে শীর্ষে শিবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে
- মুঠোফোনেই এইচএসসির ফল
- প্রাক-প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়নি: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- দশ দিন পেছাচ্ছে বই উৎসব
- ২৪ ডিসেম্বর জেএসসি-জেডিসির ফল ঘোষণা
- প্রশ্নপত্রের বিজ্ঞাপনদাতাদের খুঁজছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা
- এইচএসসি ফরম পূরণের সময় বাড়ল
- বেসরকারি স্কুলেও ভর্তি ফি বেঁধে দিতে পারে সরকার
- শিক্ষকরা বাড়তি টাকা নিলে অভিযোগ করুন দুদকে