অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
প্রকাশিত: ৬ মে ২০২৪
বর্তমানে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বিনা বেতনে (অবৈতনিক শিক্ষা) পড়াশুনা করছেন শিক্ষার্থীরা। এটি অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করতে যাচ্ছে সরকার। ফলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিনা বেতনে পড়তে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথম ধাপে নিম্ন মাধ্যমিক স্তরকে অবৈতনিক করা হচ্ছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে শিক্ষা ও প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয় আলাদা আলাদা উদ্যোগ নিয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে শিক্ষা জাতীয়করণের পথ সুগম হবে— এমনটা মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী চলতি বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি অগ্রাধিকার কিছু খাত নির্বাচন করেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো- নিম্ন মাধ্যমিক স্তরে অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা। এরই অংশ হিসেবে রোববার (৫ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে দেশের বিশিষ্ট কয়েকজন শিক্ষাবিদ, দুই মন্ত্রণালয়ের তিন সচিব, মহাপরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রাথমিক সমাপনীতে পাস করা ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে এসএসসিতে অংশ নেয় ২১ বা ২২ লাখ। অর্থাৎ পাঁচ বছরের ব্যবধানে আট লাখের বেশি শিক্ষার্থী ঝরে যায়। এ বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থী অদক্ষ হয়ে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে। আমাদের লক্ষ্য এই শিক্ষার্থীদের ক্লাস রুমে ধরে রাখাশিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল
সভায় ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করতে দুই মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।
যদিও ২০১৯ সালে প্রথম এই কার্যক্রম শুরু হয়। ওই সময় বলা হয়েছিল, ২০২৩ সালের মধ্যে নিম্ন মাধ্যমিক এবং ২০২৫ সালের মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিক বা দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা হবে। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে সেই উদ্যোগ ভেস্তে যায়। করোনার পর সরকার আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়ে। সে কারণে ওই উদ্যোগে আর হাত দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ঢাকা পোস্টকে বলেন, গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বিনা মূল্যে পাঠ্যবই ও উপবৃত্তি দিয়ে আসছে সরকার। এটি কিন্তু সারা বিশ্বের বিস্ময়! এর সুফল পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। এখন সরকারের পরবর্তী টার্গেট বিনা বেতনে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা করানো। এজন্য এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এমন উদ্যোগ নেওয়ার যুক্তি তুলে ধরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রাথমিক সমাপনীতে পাস করা ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে এসএসসিতে অংশ নেয় ২১ বা ২২ লাখ। অর্থাৎ পাঁচ বছরের ব্যবধানে আট লাখের বেশি শিক্ষার্থী ঝরে যায়। এ বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থী অদক্ষ হয়ে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে। আমাদের লক্ষ্য এই শিক্ষার্থীদের ক্লাস রুমে ধরে রাখা।’
‘নিম্ন মাধ্যমিক স্তর যদি অবৈতনিক করা যায় তা হলে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেকাংশে কমানো সম্ভব। আমরা চাই নিম্ন মাধ্যমিক অবৈতনিকের পাশাপাশি এ স্তরের শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষা দেওয়া। যাতে তারা দক্ষ হয়ে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে পারে। দেশ ও বিদেশে সে আর অদক্ষ শ্রমিক হয়ে থাকবে না।’
শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথম ধাপে নিম্ন মাধ্যমিক স্তরকে অবৈতনিক করা হচ্ছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে শিক্ষা ও প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয় আলাদা আলাদা উদ্যোগ নিয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে শিক্ষা জাতীয়করণের পথ সুগম হবে— এমনটা মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান ঢাকা পোস্টকে বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে যৌথ সভা ডাকা হয়। বিষয়টি একদমই প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। তথ্য দেওয়ার মতো সময় হয়নি।
মাধ্যমিক শাখার একজন উপসচিব ঢাকা পোস্টকে বলেন, শিক্ষামন্ত্রী দ্রুত সময়ের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে ফের সভা ডাকা হবে।
যেসব সুবিধা পাবেন শিক্ষার্থীরা
বর্তমানে দেশের সরকারি প্রাথমিক স্কুলে বিনা বেতনে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা করার সুযোগ পান। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক হলে প্রাথমিকের মতো তারাও বিনা বেতনে পড়তে পারবেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লেখাপড়ার পেছনে শিক্ষার্থীদের বড় দুই দাগে ব্যয় হয়। একটি প্রাতিষ্ঠানিক, অন্যটি পারিবারিক। পারিবারিক ব্যয়ের মধ্যে আছে খাতা, কলম, জামা-কাপড় ইত্যাদি। অবৈতনিক হলে প্রাতিষ্ঠানিক খরচ সরকার বহন করবে।
লেখাপড়ার পেছনে শিক্ষার্থীদের বড় দুই দাগে ব্যয় হয়। একটি প্রাতিষ্ঠানিক, অন্যটি পারিবারিক। পারিবারিক ব্যয়ের মধ্যে আছে খাতা, কলম, জামা-কাপড় ইত্যাদি। অবৈতনিক হলে প্রাতিষ্ঠানিক খরচ সরকার বহন করবে
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সাম্প্রতিক এক জরিপে বলা হয়েছে, বর্তমানে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করছে ৪৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। বাকি ৫৩ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। তবে, সম্প্রতি ইউনেস্কোর গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং রিপোর্টের প্রতিবেদন বলছে, দেশের ৫৫ শতাংশ শিশু প্রাক-প্রাথমিক স্তরে বিভিন্ন ধরনের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়। মাধ্যমিক পর্যায়ে এই হার ৯৪ শতাংশ, যা বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০১২ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এ খাতের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ। ছয় হাজার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিপরীতে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে মাত্র ৯০০টি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক শাখার একজন অতিরিক্ত সচিব নাম প্রকাশ না করে এ প্রসঙ্গে বলেন, সরকারের পরবর্তী টার্গেট উচ্চ মাধ্যমিক বা দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনা বেতনে পড়ালেখার ব্যবস্থা করা। ইতোমধ্যে বিনা মূল্যে পাঠ্যবই ও সমন্বিত উপবৃত্তি দিয়ে এ কার্যক্রমের অনেকাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে। বিনা বেতনে কাজটি করতে পারলে জাতীয়করণের কাজটি অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
যেভাবে সংস্থান হবে টিউশন ফি’র
এ সংক্রান্ত কৌশলপত্র তৈরির সঙ্গে যুক্ত একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, অবৈতনিক শিক্ষা বাস্তবায়ন করা হলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো টিউশন বা অন্যান্য ফি আদায় করা হবে না। এর পরিবর্তে সরকার দুভাবে টিউশন ফি’র সংস্থান করবে। একটি হচ্ছে, প্রত্যেক স্কুল-মাদ্রাসা একই হারে টিউশন ফি নেবে। সেই ফির অর্থ সরকার শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠাবে। শিক্ষার্থীরা তা স্কুলে জমা দেবে। অথবা, ধার্য টিউশন ফি সরকার সরাসরি প্রতিষ্ঠানে পাঠাবে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পেছনে সরকার কত টাকা ব্যয় করবে, তা আলাদাভাবে নির্ধারণ করা হবে। এরপর সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণিভিত্তিক মোট কত টাকা সরকার ব্যয় করবে, তা বের করা হবে। এ ক্ষেত্রে স্কুলের টিউশন ফি ও অন্যান্য ব্যয় হিসাবে আনা হবে।
আরও পড়ুন
এটা আরও এক দশক আগে হওয়ার কথা ছিল। সরকারের নানা নীতির কারণে হয়নি। তারপরও সরকার আবারও শুরু করতে যাচ্ছে। এটাকে স্বাগত জানাইগণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী
তিনি জানান, বর্তমানে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ১০০, সপ্তম শ্রেণিতে ১৫০ এবং অষ্টম শ্রেণিতে প্রস্তাবিত টিউশন ফি ২০০ টাকা নির্ধারণ করা আছে। নবম ও দশম শ্রেণিতে যথাক্রমে ৩০০ ও ৫০০ টাকা এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা আছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, আপাতত অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষাকার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আগামী ছয় বছরের মধ্যে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন ও সেশন ফিসহ প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের ব্যয় বহন করবে সরকার।
সংযুক্ত অষ্টম শ্রেণির স্কুলের তালিকা চেয়েছে ডিপিই
শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী, প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে আট বছর করার কথা ছিল। এর অংশ হিসেবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ করার কথা। কিন্তু বিগত ১৩ বছরে মাত্র ৬৯৬টি বিদ্যালয় সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সেগুলো নিয়েও নানা জটিলতা রয়েছে।
সর্বশেষ তথ্য হলো, দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণের কাজ আরও বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরই অংশ হিসেবে দেশে কতগুলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাব্যবস্থা চালু আছে, তার তথ্য চেয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। গত ৩০ এপ্রিল বিভাগীয় পরিচালক ও জেলা শিক্ষা অফিসারদের কাছ থেকে তথ্য চাওয়া হয়েছে। অধিদপ্তরের অফিস আদেশে দেশের কতটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস চালু করা যাবে— নির্ধারিত ছকে সে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
আপাতত অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষাকার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আগামী ছয় বছরের মধ্যে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন ও সেশন ফিসহ প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের ব্যয় বহন করবে সরকার
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ্ রেজওয়ান হায়াত ঢাকা পোস্টকে বলেন, ২০১০ সালের শিক্ষানীতিতে এটি বলা ছিল। করোনাসহ নানা কারণে এত দিন এটার কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি।
‘আমাদের ৬৯৬টি বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষাকার্যক্রম চলমান আছে। এখন যেসব বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু করব সেসব বিদ্যালয়ে অবকাঠামো থাকতে হবে। আমাদের শিক্ষক রয়েছে, তবে তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী এ প্রসঙ্গে ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘এটা আরও এক দশক আগে হওয়ার কথা ছিল। সরকারের নানা নীতির কারণে হয়নি। তারপরও সরকার আবারও শুরু করতে যাচ্ছে। এটাকে স্বাগত জানাই।’
‘এসডিজিতে বলা আছে, সরকার দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনা বেতনে পড়ালেখা করাবে। সরকার সেখানে স্বাক্ষর করেছে। এখন অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক ব্যবস্থা চালু করতে পারলে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত এটি উন্নীত করার পথ সুগম হবে।’
- আজ জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধীদের পদচিহ্নও থাকবে না: রাষ্ট্রপতি
- ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা দূর ৫০০ একর খাসজমি বরাদ্দ
- এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা উঠে যাচ্ছে
- অস্বস্তি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন মোড়
- কর আদায়ে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহী এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন ৩০ ব্যাংকের এমডি
- কেএনএফ নারী শাখার প্রশিক্ষক গ্রেপ্তার
- স্মার্ট দেশ গড়ার মাধ্যমে এসডিজির অভীষ্ট অর্জন
- সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার: নির্বাচন কমিশনার
- ৬ জুন ৮ লাখ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট পেশ:মূল্যস্ফীতি হ্রাসই লক্ষ্য
- আম নিতে চায় রাশিয়া-চীন
- সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক শেখ হাসিনা :কাদের
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে:শেখ হাসিনা
- জনগণ ও বাস্তবতা বিবেচনায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করুন
- পতেঙ্গা সৈকত ঘিরে মাস্টার প্ল্যান তৈরিসহ একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত
- কর্মপরিধি বাড়ছে জাতীয় হেল্পলাইন কল সেন্টারের
- উত্তরের যোগাযোগে আসবে গতি
- চট্টগ্রাম বন্দরে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে আবুধাবি পোর্টগ্রুপ
- হেমায়েতপুরে হবে বহুতল টার্মিনাল
- চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখের বেশি পশু প্রস্তুত
- দেশকে আরও এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল একটা জাগরণ : নানক
- শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পে বিশেষ নজর দিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিরাপদ আম উৎপাদন-পরিবহন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে সভা
- নাচোলে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক পুলিশ সদস্য নিহত
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিবি’র অভিযানে মাদকসহ গ্রেফতার-২
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে আড়াইহাজার বছরের পুরনো বাণিজ্যকেন্দ্র-বসতির সন্ধান
- এসএসসিতে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় সেরা নাঈম
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ ব্যক্তি ও ৬ গরু নিহত
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় শ্রেষ্ঠ ওসি সাজ্জাদ হোসেন
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ১৫ শতাংশ কর দিলে কালোটাকা সাদা
- পতেঙ্গা সৈকত ঘিরে মাস্টার প্ল্যান তৈরিসহ একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত
- অবৈধ অভিবাসী প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশকে ‘নিরাপদ’ ঘোষণা ইতালির
- রহনপুরে ৩ টি রাস্তা উদ্বোধন
- ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন এবার চলবে পদ্মা সেতু দিয়ে
- ইউরোপে নতুন শ্রমবাজার সার্বিয়া
- উত্তরের যোগাযোগে আসবে গতি
- মহানন্দা নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
- শিবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
- চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখের বেশি পশু প্রস্তুত
- নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আসছে ৯ টাকা ইউনিটে
- নাগরিকত্ব সনদ ছাড়াই এনআইডি করতে পারবে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশির
- পাঁচদিনে সোনা মসজিদ দিয়ে এলো ৯৯৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ