ডলার সংকট কাটছে
প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৪
ঘরে রাখা ডলার এবার ব্যাংকে ফিরতে শুরু করেছে। শুধু ডলার নয়, অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রাও ব্যাংকে ফিরে আসছে। কারণ, ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট (আরএফসিডি) হিসাবে জমা দেওয়া ডলারের ওপর সাত শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিতে শুরু করেছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এতে সব পর্যায়ে ডলারের দাম কমতে শুরু করেছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ব্যাংক ও খোলা বাজারে ডলারের অনানুষ্ঠানিক দাম প্রায় চার থেকে ছয় টাকা কমেছে।
এদিকে প্রতি বছরের মতো এবারও রমজানের শুরু থেকে বেশি বেশি রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা। এতে ডলারের সরবরাহ আরও বাড়ার প্রত্যাশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে আগামীতে ডলারের দাম আরও কমার আশা করা হচ্ছে। ডলারের সরবরাহ বাড়ায় ব্যাংকগুলোও এখন এলসি খুলতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। তবে নির্ধারিত (আনুষ্ঠানিক) দামে কোনো ব্যাংক এলসি খুলছে না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের।
জানা গেছে, করোনাপরবর্তী বৈশ্বিক চাহিদা বৃৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা বৈশি^ক কারণে ২০২১-২২ অর্থবছরে আমদানি খরচ অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। একই কারণে রপ্তানি আয়েও প্রবৃদ্ধি ধীর হয়ে পড়ে। একই সময়ে হুন্ডি-তৎপরতা ব্যাপকভাবে বেড়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স-প্রবাহ নি¤œমুখী হয়ে পড়ে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার আয় ও ব্যয়ে পার্থক্য বেড়ে দেশে ডলারের সংকট তৈরি হয়।
২০২২ সালের এপ্রিল থেকে এই সংকট বাড়তে থাকে। এই সংকটকে উস্কে দেয় মৌসুমি ব্যবসায়ী ও ব্যক্তি পর্যায়ে ডলার মজুদ। ফলে ডলারের বিপরীতে টাকার মানে রেকর্ড পতন হয়; কমতে থাকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। এর পরই আমদানি নিয়ন্ত্রণে নানা কড়াকড়ি ও হুন্ডি প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব পদক্ষেপের ফলে দেরিতে হলেও ডলারের বাজার পড়তে শুরু করেছে। এখন বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত বেশিরভাগ অথরাইজড ডিলার ব্যাংকের কাছে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ডলার আছে। তবে কিছু কিছু ব্যাংক সংকটেও আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত ২৪ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকে নগদ ডলারের পরিমাণ বেড়ে ৩৯.৩৯ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৩২ মিলিয়ন এবং জানুয়ারিতে ছিল ২৮ মিলিয়ন ডলার। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, ডলার সংকট কাটাতে বিভিন্ন সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সেগুলোরই একটা প্রভাব এখন বাজারে পড়ছে। ব্যাংকগুলোতে সরবরাহ বাড়ায় দামও কমছে।
বিভিন্ন ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরবরাহ বাড়ায় আমদানিতে ডলারের অনানুষ্ঠানিক দাম কমিয়েছে ব্যাংকগুলো। এখন আমদানি বিল নিষ্পত্তিতে ডলারের দাম নেওয়া হচ্ছে ১১৯ থেকে ১২০ টাকা, যা দুই সপ্তাহ আগেও ছিল ১২২ থেকে ১২৪ টাকা। তবে ডলারের আনুষ্ঠানিক দাম এর থেকেও ১০-১২ টাকা কম নির্ধারণ করা আছে। সর্বশেষ বাফেদা ও এবিবি মিলে আমদানিতে ডলারের দাম নির্ধারণ করে ১১০ টাকা। যদিও এই দামে কোনো ব্যাংকেই ডলার মিলছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) চেয়ারম্যান ও সোনালী ব্যাংকের এমডি আফজাল করিম বলেন, অনেকেরই ধারণা ছিল ডলারের দাম আরও বাড়বে; কিন্তু আমরা বলেছিলাম, দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তার প্রতিফলন ইতোমধ্যে দেখতে পাচ্ছি। আমাদের চাহিদা ও জোগানের ব্যবধান কমে আসার কারণে ইনফরমাল মার্কেটেও ডলারের রেট কমে এসেছে। আশা করছি, সামনে আরও কমবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় প্রবাসী আয় বৃদ্ধি, আমদানি ব্যয়ে নি¤œমুখী প্রবণতা, রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকা এবং মানুষের ঘরে রাখা ডলার ব্যাংকে ফেরাতে আরএফসিডি হিসেবে সুদ বৃদ্ধিÑ এই চার কারণে বাজারে ডলার সরবরাহ বেড়েছে। এক সময়ে নি¤œমুখী হওয়া প্রবাসী আয়ে এখন বেশ গতি এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, প্রতি বছরের মতো এবারও রমজানের শুরু থেকে বেশি বেশি রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা। মার্চের প্রথম ২২ দিনে বৈধ বা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৪১ কোটি ৪৪ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ দেশে এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে)। গত ফেব্রুয়ারিতে রেকর্ড ২১৬ কোটি ডলার প্রবাসী আয় আসে। এর আগের মাসেও প্রবাসী আয় ২০০ কোটি ডলারের বেশি ছিল। সব মিলে চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) প্রবাসী আয় বেড়েছে সাত দশমিক ৬১ শতাংশ।
অন্যদিকে বিগত অর্থবছরগুলোর ধারাবাহিকতায় চলতি অর্থবছরেও আমদানি ব্যয় নি¤œমুখী প্রবণতায় রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) আমদানি ব্যয় কমেছে ১৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের পুরো সময়ে আমদানি ব্যয় কমেছিল প্রায় ১৬ শতাংশ। অথচ তার আগের অর্থবছরে আমদানি ব্যয় বেড়েছিল রেকর্ড প্রায় ৩৬ শতাংশ। এর বিপরীতে রপ্তানি আয়েও ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে।
সর্বশেষ ফেব্রুয়ারি মাসে পণ্য রপ্তানিতে আয় এসেছে প্রায় ৫১৯ কোটি ডলার। এটি গত বছরের একই মাসের চেয়ে ১২ শতাংশ বেশি। আর চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) দেশে রপ্তানি আয় বেড়েছে তিন দশমিক ৭১ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের পুরো সময়ে দেশে রপ্তানি আয় বেড়েছিল ছয় দশমিক ৬৭ শতাংশ। এ বিষয়ে মানি এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি এসএম জামান বলেন, চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি হলে স্বাভাবিক নিয়মে যে কোনো জিনিসের দাম কমে যায়।
বেশ কিছু দিন ধরে খোলা বাজারেও ডলারের চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি বলে মনে হচ্ছে। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে অ্যাসোসিয়েশনকে যেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা এই ২৩৪টি মানি চেঞ্জার মানতে বাধ্য।
এদিকে গত বছরের ৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে মানুষের ঘরে রাখা ডলার ব্যাংকে ফেরাতে আরএফসিডি হিসেবে জমা অর্থের ওপর ব্যাংকগুলো বেঞ্চমার্ক রেটের সঙ্গে অন্তত দেড় শতাংশ সুদ দিতে পারবে বলে জানায়। সিকিউরড ওভারনাইট ফাইন্যান্সিং রেট (সোফর) এখন প্রায় সাড়ে পাঁচ শতাংশ। সে অনুযায়ী আরএফসিডি হিসেবে জমা রাখা ডলারে প্রায় সাত শতাংশ সুদ মিলছে।
এই সুদের আশায় ঘরে রাখা মজুত ডলার সাম্প্রতিক ব্যাংকে ফিরতে শুরু করেছে। বর্তমানে নগদ ডলারের বড় অংশ মজুত আছে ইস্টার্ন, দি সিটি, ব্র্যাক, ডাচ্-বাংলা, প্রাইম, পূবালী, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, এইচএসবিসি, ইসলামীসহ আরও বেশ কয়েকটি ব্যাংকে। মার্কিন ডলারের পাশাপাশি পাউন্ড, ইউরো, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, কানাডিয়ান ডলার, সিঙ্গাপুরী ডলারেও আরএফসিডি হিসাব খোলা যায়।
জানতে চাইলে বেসরকারি একটি ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধান বলেন, আরএফসিডি অ্যাকাউন্টে ছাড় দেওয়ার কারণে ব্যাংকের ক্যাশ ডলার বাড়তে পারে। কারণ এখানে মানুষ এখন কোনো প্রশ্ন ছাড়াই বিদেশ ভ্রমণ শেষে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত রাখতে পারছে। একটা মুনাফাও পাওয়া যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এখন কার্ব মার্কেট ও ব্যাংকের দেওয়া ডলার রেটের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। কার্ব মার্কেটে ১১৭-১১৮ টাকা পেলেও ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারের বিপরীতে ১১৪-১১৫ টাকা করে দিচ্ছে। তাই যাদের কাছে ক্যাশ ডলার আছে, তারা ব্যাংকেই রাখছেন। তবে ক্যাশ ডলার বাড়লেই যে ব্যাংক সেটা বিক্রি করতে পারবে তেমন নয়। কারণ অনেকে আছেন যারা নিয়মিত বিদেশ ভ্রমণ করেন, ক’দিন পর আবার প্রয়োজন হতে পারে, স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্টে রাখতে পারে, চিকিৎসার আগে বিদেশ যাওয়ার জন্যও রাখতে পারে। তবে এগুলো নির্ধারিত সময় পর তারা নিয়ে যাবেন।
এগুলো ব্যাংকের পক্ষে বিক্রিযোগ্য না। তাই এগুলো কতটা টেকসই ডলার আগে সেটা দেখতে হবে। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার ফলে ব্যাংকে মানুষের ডলার জমা রাখার পরিমাণ বাড়ছে। যারা বৈধ টাকায় ডলার কিনে বাসায় রেখেছিলেন, তাদের ডলারই ব্যাংকে ফিরে আসছে। কারণ জমা ডলারের ওপর এখন সুদ মিলছে। তবে যারা অবৈধ অর্থে ডলার কিনে রেখেছেন, সেই ডলার ব্যাংকে নাও ফিরতে পারে। ব্যাংকে নগদ ডলারের সরবরাহ বাড়াতে আমরা আগামী মাস থেকে প্রচারসহ নানা উদ্যোগ নেব।’
কাদের জন্য আরএফসিডি হিসাব ॥ বিদেশ থেকে এসেছেন, বয়স ১৮ বছরের ঊর্ধ্বেÑ এমন যে কোনো বাংলাদেশী নাগরিক ব্যাংকে গিয়ে আরএফসিডি হিসাব খুলতে পারেন। এক্ষেত্রে কবে বিদেশ ভ্রমণ করেছেন, এটি মুখ্য বিষয় নয়। মুখ্য বিষয় হলো, বিদেশ গেছেন তার প্রমাণপত্র অর্থাৎ পাসপোর্ট ও ভিসার নথিপত্র ব্যাংকে জমা দিতে হবে। হিসাব খোলার জন্য আরও প্রয়োজন দুই কপি ছবি, নমিনি, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন)। এই হিসাবের বিপরীতে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের কোনো চেক বই না দিয়ে ডেবিট কার্ড দেয়, যা থেকে খরচে কোনো অনুমোদন লাগে না।
কত ডলার জমা রাখা যাবে ॥ একজন নাগরিক প্রতিবার বিদেশ ভ্রমণের জন্য ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত আরএফসিডি হিসাবে জমা রাখতে পারবেন। ফলে গত এক বছরে যদি কেউ ১০ বার বিদেশ ভ্রমণ করে থাকেন, তিনি চাইলে তার হিসাবে কোনো নথিপত্র ছাড়াই এক লাখ ডলার পর্যন্ত জমা দিতে পারবেন। তবে প্রতিবার ভ্রমণের ক্ষেত্রে এর বেশি পরিমাণ ডলার জমা দিতে চাইলে তাকে বেশি ডলার দেশে আনার জন্য কাস্টমসের ঘোষণাপত্র জমা দিতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো এখন এই হিসাবের বিপরীতে সাত শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, এই হিসাবে জমা অর্থের ওপর ব্যাংকগুলো বেঞ্চমার্ক রেটের সঙ্গে আরও অন্তত দেড় শতাংশ সুদ দেবে। সিকিউরড ওভারনাইট ফাইন্যান্সিং রেট (সোফর) এখন পাঁচ দশমিক ৩১ শতাংশ। সে অনুযায়ী আরএফসিডি হিসাবে সুদহার দাঁড়ায় ছয় দশমিক ৮১ শতাংশ।
- রাবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বঘোষিত সমন্বয়ক সালাউদ্দিন
- আন্দোলন প্রত্যাহার করেছে রাবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
- ঢাকাসহ ৪ জেলায় ফের কারফিউ বহাল
- ৯ দিন ধরে বন্ধ, ট্রেন চালুর বিষয়ে যা জানালেন রেলমন্ত্রী
- এইচএসসি পরীক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হবে কবে জানালেন মন্ত্রী
- ইন্টারনেট গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে যে নির্দেশনা দিল বিটিআরসি
- শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি: প্রধানমন্ত্রী
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি:
- বিএনপি-জামায়াতের লাশের রাজনীতিতে মানুষ নিহত হয়েছে :
- ঢাকাসহ সারা দেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- ঢাকায় বৃহস্পতিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক
- ঢাকার নিরাপত্তায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন
- মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ফলে সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে: পলক
- শাটডাউনে চলবে মেট্রোরেল, বাস চালানোর নির্দেশনা
- তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- আদালতের রায় আসা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান
- কোটার রায় বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল রাষ্ট্রপক্ষের
- মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে
- ফেসবুকে কর্মসূচি ঘোষণা, আন্দোলনকারীদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা
- হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
- ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ নামের কোন কর্মসূচি ঘোষণা হয়নি
- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
- পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬%
- প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা
- টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল
- সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন
- ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়
- আজ পবিত্র আশুরা
- আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না
- যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য ভিত্তিহীন,উসকানিমূলক: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- ঢাকাসহ ৪ জেলায় ফের কারফিউ বহাল
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি:
- ইন্টারনেট গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে যে নির্দেশনা দিল বিটিআরসি
- এইচএসসি পরীক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হবে কবে জানালেন মন্ত্রী
- ৯ দিন ধরে বন্ধ, ট্রেন চালুর বিষয়ে যা জানালেন রেলমন্ত্রী
- শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি: প্রধানমন্ত্রী
- আন্দোলন প্রত্যাহার করেছে রাবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
- রাবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বঘোষিত সমন্বয়ক সালাউদ্দিন
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ