চাঁদাবাজি ও মজুদদারি বন্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশ শেখ হাসিনার
প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
![](https://www.chapainawabgonj.com/media/imgAll/2018November/Screenshot_1-2402110840.jpg)
এলাকায় চাঁদাবাজি ও মজুদদারি বন্ধে জনপ্রতিনিধিদের কঠোর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি দলের সবাইকে মিলেমিশে কাজ করারও নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, সবার জন্য সংসদ নির্বাচন উন্মুক্ত না হলে দেশের গণতন্ত্র কেড়ে নেওয়া হতো।
গতকাল শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সব জায়গায় চাঁদাবাজি ও মজুদদারি বন্ধ করতে হবে। আপনারা বিভিন্ন এলাকার প্রতিনিধি, এতে আপনাদেরও নজর দিতে হবে। একদিকে কৃষক যাতে প্রকৃত মূল্যটা পায় সেদিকে নজর দিতে হবে, অন্যদিকে এই অহেতুক চাঁদাবাজি ও মজুদদারির জন্য যাতে পণ্যের দাম না বাড়ে, সেটি দেখতে হবে। বিশেষ করে পরিবহনের ক্ষেত্রে বা পাইকারি বাজারে চাঁদাবাজি ও অবৈধ মজুদদারি বন্ধ করতে হবে।
বিশেষ বর্ধিত সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। সভার শুরুতে বক্তব্য দেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শোক প্রস্তাব পাঠ করেন দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া। সভায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ, জাতীয় পরিষদ, মহানগর, জেলা, উপজেলা ও পৌরসভার নেতা, দলীয় ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য, সিটি ও পৌর মেয়র, জেলা ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের পাশাপাশি সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ বর্ধিত সভাকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর মিলনমেলা বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। একই সঙ্গে সেখানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, আগামী উপজেলা নির্বাচন এবং দ্রব্যমূল্য কমানোর বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন শেখ হাসিনা।
নির্বাচন উন্মুক্ত না হলে দেশের গণতন্ত্র কেড়ে নেওয়া হতো
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সংসদ নির্বাচন সবার জন্য উন্মুক্ত না হলে শুধু নির্বাচনই কলঙ্কিত হতো না, দেশের গণতন্ত্রও কেড়ে নেওয়া হতো। জাতীয় নির্বাচন না হলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের মর্যাদা নষ্ট হয়ে যেত। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা ও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য প্রার্থিতা উন্মুক্ত রাখার কারণ বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেছেন।
দলের কেন্দ্রীয় কমিটির একজন নেতা কালের কণ্ঠকে বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ‘কৌশলের’ কারণে দলের ভেতর যে দ্বন্দ্ব-বিভেদ তৈরি হয়েছে, তা কমানোর জন্যই মূলত বর্ধিত সভার আয়োজন করা হয়। এ জন্য গতকালের বৈঠকে দলের শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সব স্তরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। দলের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরাও বৈঠকে অংশ নেন।
জানা যায়, সাধারণত জাতীয় নির্বাচনের আগে এ ধরনের বিশেষ বর্ধিত সভা হয়। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত আগস্টেও এমন সভা হয়েছে। তবে এত অল্প সময়ের ব্যবধানে এর আগে বিশেষ বর্ধিত সভা হওয়ার নজির নেই।
সভায় শেখ হাসিনা বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে না হয়, সে জন্য চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র ছিল। নির্বাচন যাতে না হয়, অর্থাৎ নির্বাচন হলে বাংলাদেশের মানুষের যে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে, সেটি অনেকের সহ্য হয়নি, তাই এমন একটি চক্রান্ত করা শুরু করেছিল। এননির্বাচনে না এসে নির্বাচন বানচাল করার জন্য জ্বালাও-পোড়াও, অগ্নিসংযোগ শুরু করল। কারণ তারা জানত, জনগণের জন্য কাজ করে আওয়ামী লীগ জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে। আর নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করবে। এ জন্যই তারা নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করেছে। এই কাজে উৎসাহ জুগিয়েছিল তাদের কিছু প্রভু।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলন করে জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার তাদের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে। আমরা জনগণের কল্যাণে কাজ করেছি। তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি। বারবার নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত হয়েছে। সব চক্রান্ত মোকাবেলা করে আমরা ক্ষমতায় এসেছি। বিএনপি ২০১৪ সালে চেষ্টা করেছে, নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। ২০১৮ সালে এসেও আবার পরাজয় জেনে সরে গেছে। নির্বাচন যেন না হয়, সে অপচেষ্টা করেছে। এবারও বানচাল করার চেষ্টা করেছে। এখনো লম্ফঝম্প করছে। কিন্তু কোনো লাভ হবে না। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষ কেউ যাতে অবহেলিত না থাকে, সে অনুযায়ী আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি এবং বাস্তবায়ন করেছি। জনগণের আস্থা, বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। জনগণই আমাদের একমাত্র শক্তি। জনগণের সংগঠন যদি বাংলাদেশে একটি থাকে, সেটি আওয়ামী লীগ।’ এ সময় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোনো সংঘাত যেন না হয় এবং একে অন্যের দোষ না খুঁজতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান তি।
শেখ হাসিনা বলেন, পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে নির্বাচন হয়েছে, সেটা এখনো তাদের বিরোধীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। এমনকি নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় খুনাখুনি হয়ে গেছে। কিন্তু বাংলাদেশে নির্বাচনটা অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। জনপ্রশাসন, সশস্ত্র বাহিনী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীসহ নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাই নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করেছে।
নির্বাচন ও নির্বাচন কমিশন নিয়ে তিনি বলেন, ‘৮১টি সংস্কার প্রস্তাব কার্যকর করে নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করে দিয়েছি। নির্বাচন কমিশন যাতে নিরপেক্ষ কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করে দিয়েছি। এই সাহস আওয়ামী লীগেরই আছে, যার কারণে এই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে।’
আমি নিষেধাজ্ঞার রীতিনীতি জানি
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোটার যেন না আসে, নির্বাচনটা যাতে অবাধ না হয়, নির্বাচনই যেন হতে না পারে, সেই চেষ্টা ছিল; যাতে নির্বাচন হওয়ার পরে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় যে এই নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু হয়নি। কাজেই নিষেধাজ্ঞা দাও, ওইটা দাও। আমাদের যখন বলেছিল নিষেধাজ্ঞা দেবে, তখন আমিও বলেছিলাম, দরকার হলে আমরাও নিষেধাজ্ঞা দেব, আমরাও দিতে পারি। আমি নিষেধাজ্ঞার রীতিনীতি জানি বলেই বলেছিলাম।’
তিনি বলেন, ‘এত কথার মধ্যে আমাদের দেশটা যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সেদিকে লক্ষ রেখে এবারের নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছি। কারণ প্রতিপক্ষ থাকুক, নির্বাচনে প্রতিযোগিতা হোক, ভোটার আসবে, নিজেদের পছন্দমতো ভোট দেবে, যাকে খুশি তাকে দেবে, সেই অধিকারটুকু জনগণ পাক। সেইভাবে নির্বাচন করেছি বলেই আজকে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারছে না। অনেকেই বলে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারছে না। এই কথাটা আমাদের নেতাকর্মীদের মাথায় রাখতে হবে, মনে রাখতে হবে।’
সবাই এক হয়ে কাজ করার নির্দেশ
নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কারণে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে, সে ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘এবারের নির্বাচন স্বতন্ত্র ও দলীয়ভাবে করতে গিয়ে অনেকের মন-কষাকষি, নানা রকম কিছু হয়ে গেছে। যেটা হয়ে গেছে, সেটা হয়ে গেছে; এখন ভুলে যেতে হবে। সবাই এক হয়ে কাজ করতে হবে। জনগণের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখে কাজ করতে হবে। যদি কোথাও কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে সেটা সমাধানের জন্য আমরা আছি, কেন্দ্রীয় কমিটি করবে। কিন্তু নিজেদের মধ্যে কোনো আত্মঘাতী সংঘাত যেন না হয়, সেদিকে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। দোষারোপ করার অর্থ হয় না।’
বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহবান
বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহবান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মনে রাখতে হবে, যে অর্থ আমরা ব্যয় করি, তার অর্ধেক দামে বিদ্যুৎ দিচ্ছি। কাজেই এখন থেকে যে যত বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করবে, তাকে তত বেশি দাম দিতে হবে। আমরা সেইভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আর যারা একেবারে পারবে না, তাদের জন্য ছাড় আছে। কিন্তু অতিরিক্ত বিদ্যুৎ যারা ব্যয় করবে, তাদের অতিরিক্ত মূল্য দিতে হবে।’
উপজেলা নির্বাচনও উন্মুক্ত থাকবে
উপজেলা নির্বাচন উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে সাধারণ মানুষের জন্য কতটুকু কাজ করেছেন, কারা করতে পারেননি, সেটাও যাচাই-বাছাই হয়ে যাবে। জনগণের কাছে কার গ্রহণযোগ্যতা, সেটাই দেখব। তিনি আরো বলেন, ‘কোনো রকম সংঘাত চাই না। যিনি এর সঙ্গে জড়িত থাকবেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবেন, নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন, কেউ জয়ী হয়েছেন, কেউ জয়ী হতে পারেননি। কিন্তু কিছু ভোট তো পেয়েছেন। সেটি মাথায় রেখে জনগণের আস্থা, বিশ্বাস যেন নষ্ট না হয়, সেটি আপনাদের চলনে-বলনে প্রমাণ করতে হবে। আপনারা সেভাবে কাজ করবেন, সেটিই চাই।’
জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়ানোর আহবান
জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দুর্নীতির অর্থ কোনো ভালো কাজে লাগে না; বরং তাদের সন্তানরাই বিপদে পড়বে। এই বদনাম যেন না হয়, সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।
বিরোধী দলের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আগে বিএনপি চুপিসারে আগুন দিত গাড়িতে, রেলে—সব জায়গায়। এবার তারা প্রকাশ্যে দিয়েছে, আবার ছবি তুলেছে। তাদের গুরু লন্ডন থেকে বলে দিয়েছে যে ছবি পাঠাতে হবে। ফলে তারা যে আগুন দিচ্ছে, সেই ছবি আর সাক্ষ্য-প্রমাণটা পাওয়া যাচ্ছে। যে যে এলাকায় এই ঘটনাগুলো ঘটেছে, এগুলো জোগাড় করে এই মামলাগুলো যেন ঠিকমতো চলে এবং শাস্তিটা যেন পায়। তাদের নেতাই তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করে দিয়েছে। কাকে দোষ দেবে? নেতাকে খুশি করতে ছবি তুলেছে, পাঠিয়েছে। এখন ডিজিটাল সিস্টেমে যেভাবেই পাঠাক, সংগ্রহ করা কোনো কঠিন ব্যাপার না। সেভাবে প্রমাণগুলো এসেছে।
২০০১ সালের নির্বাচনের পর বিএনপির নির্যাতনের মামলা এখনো রয়ে গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাজেই মামলাগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়, সাক্ষ্য যেন হয় এবং এই দুষ্কৃতকারীরা যেন যথাযথ শাস্তি পায়। ভবিষ্যতে যেন আর আগুন দেওয়া, রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করার সাহস না পায়, সে ব্যবস্থাটাই আমাদের করতে হবে।’
প্রতিবছর বাজেট প্রণয়নের সময় জনপ্রতিনিধিদের নির্বাচনী ইশতেহার অনুসরণের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই অর্জন ধরে রাখতে নির্বাচনের আগে যে নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিলাম, তা আমরা ভুলে গেছি, এমন কথা বলবেন না।’
![চাঁপাইনবাবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ](https://www.chapainawabgonj.com/media/PhotoGallery/2018November/Advt360x280-1811270723-1811281130.jpg)
- ৮ দফা দিয়ে প্রত্যাহার হলো রাবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
- ঢাকাসহ ৪ জেলায় ফের কারফিউ বহাল
- ৯ দিন ধরে বন্ধ, ট্রেন চালুর বিষয়ে যা জানালেন রেলমন্ত্রী
- এইচএসসি পরীক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হবে কবে জানালেন মন্ত্রী
- ইন্টারনেট গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে যে নির্দেশনা দিল বিটিআরসি
- শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি: প্রধানমন্ত্রী
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি:
- বিএনপি-জামায়াতের লাশের রাজনীতিতে মানুষ নিহত হয়েছে :
- ঢাকাসহ সারা দেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- ঢাকায় বৃহস্পতিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক
- ঢাকার নিরাপত্তায় ১৬ প্লাটুন আনসার ব্যাটালিয়ন মোতায়েন
- মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ফলে সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে: পলক
- শাটডাউনে চলবে মেট্রোরেল, বাস চালানোর নির্দেশনা
- তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- আদালতের রায় আসা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান
- কোটার রায় বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল রাষ্ট্রপক্ষের
- মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে
- ফেসবুকে কর্মসূচি ঘোষণা, আন্দোলনকারীদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা
- হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
- ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ নামের কোন কর্মসূচি ঘোষণা হয়নি
- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
- পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬%
- প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা
- টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল
- সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন
- ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়
- আজ পবিত্র আশুরা
- আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না
- যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য ভিত্তিহীন,উসকানিমূলক: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- কোটার রায় বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল রাষ্ট্রপক্ষের
- ঢাকাসহ ৪ জেলায় ফের কারফিউ বহাল
- বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি:
- ইন্টারনেট গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে যে নির্দেশনা দিল বিটিআরসি
- এইচএসসি পরীক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হবে কবে জানালেন মন্ত্রী
- ৯ দিন ধরে বন্ধ, ট্রেন চালুর বিষয়ে যা জানালেন রেলমন্ত্রী
- শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি: প্রধানমন্ত্রী
- ৮ দফা দিয়ে প্রত্যাহার হলো রাবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ