শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ বৈশাখ ১৩ ১৪৩১ ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০২২
একটা সময় তাঁতশিল্পের জন্য হরিনগর গ্রাম প্রসিদ্ধ ছিল। গ্রামটির কাছাকাছি গেলেই তাঁতযন্ত্রের খটখট শব্দ ছিল মুগ্ধ করার মতো। মাঝে করোনা মহামারির সময় ঝিমিয়ে গিয়েছিল গ্রামটি। মহামারি কেটে যাওয়ার পর এখানকার ২০৫টি পরিবারে পুরোদমে চলছে কাপড় তৈরির কাজ। প্রতিটি বাড়িতে নানান বয়সী নারী-পুরুষ দিনরাত কাজ করে চলছেন। চীন থেকে আমদানি করা রেশম সুতা স্থানীয়ভাবে রাঙিয়ে তৈরি হচ্ছে গজ কাপড় ও শাড়ি। ১৯৪৭–এর দেশভাগের আগে থেকেই চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ মোটা সুতি কাপড় তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কালক্রমে সেই মোটা কাপড় থেকে চিকন সুতি কাপড় এবং তারই ধারাবাহিকতায় উন্নত মানের বাহারি সিল্ক তৈরি হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার হরিনগর গ্রাম নিয়ে এবারের ছবির গল্প।
১ / ১২
সিল্কের সুতা রং করার জন্য লাকড়ির চুলায় বড় পাত্রে রং প্রস্তুত করছেন তাঁতিরা।
২ / ১২
আমদানি করা রেশম সুতায় রং করার পর বিশেষ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত রঙিন পানি ঝরিয়ে ফেলা হচ্ছে।
৩ / ১২
রং করার পর সুতা শুকাতে দেওয়া হয়েছে।
৪ / ১২
রং করা সুতা শুকানোর পর চরকায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হচ্ছে।
৫ / ১২
চরকার মাধ্যমে সোজা সুতা মাকুতে ধারণ করা হচ্ছে।
৬ / ১২
সুতা বোনার পরে কারিগরেরা যত্নসহকারে বিন্যাসকৃত সুতাগুলো শাড়ি তৈরির উপযোগী করে তুলছেন।
৭ / ১২
বোনার সময় ছেঁড়া সুতা যত্নসহকারে ঠিক করছেন তাঁতিরা।
৮ / ১২
স্থানীয় প্রযুক্তিতে রং করা রেশম সুতা টানা পদ্ধতির মাধ্যমে তাঁতযন্ত্রে ব্যবহার উপযোগী করা হচ্ছে।
৯ / ১২
রং করা ছেঁড়া সুতা জোড়া লাগানোর কাজ করছেন তাঁতিরা।
১০ / ১২
গভীর মনোযোগের সঙ্গে কাপড় বুনছেন তাঁতি।
১১ / ১২
তাঁতযন্ত্রের মাধ্যমে বিভিন্ন নকশার সিল্ক কাপড় তৈরি করছেন দুই তাঁতি।
১২ / ১২
তাঁতিদের উৎপাদিত সিল্কের বাহারি থান কাপড় ও শাড়ি বাজারজাত করার জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
chapainawabgonj.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়