সব কাজ ডিজিটালি করার পথ খুলছে
প্রকাশিত: ৫ আগস্ট ২০২০
কোভিড-১৯ মহামারীতে লকডাউনের মধ্যে ডিজিটালি চলছে অফিস-আদালত। তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে অফিস চালাতে নতুন আইনের দরকার না হলেও বিচার কার্যক্রম চালাতে অধ্যাদেশ জারি করতে হয়েছিল।
এই অভিজ্ঞতা থেকে শুধু মহামারী বা জরুরি পরিস্থিতিতে নয়; যে কোনো সময় যে কোনো কাজ ডিজিটালি করতে আইন করতে যাচ্ছে সরকার।
‘ডিজিটাল গভর্ন্যান্স আইন- ২০২০’ এর খসড়া ইতোমধ্যে তৈরি হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মঙ্গলবার রাতে এই খসড়া প্রকাশ করে তার উপর মতামত চেয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে দাপ্তরিক কাজে গতি আনা ছাড়াও সেবা পদ্ধতি সহজ করতে এই আইন করা হচ্ছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
এই আইন পাস হলে চিঠি বা দলিলে ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর দেওয়া যাবে। সরকারি দপ্তরে আদায়যোগ্য অর্থ আদায় করা যাবে ডিজিটালি। বেতন-ভাতা, পেনশন, অনুদান, ক্ষতিপূরণ এবং বৃত্তি অর্থও দেওয়া যাবে এই পদ্ধতিতে।
এছাড়া যে কোনো চুক্তির পাশাপাশি দলিল বা কাগজপত্র ডিজিটালি উপস্থাপন করা যাবে। অডিও-ভিজুয়াল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কনফারেন্স, সভা ছাড়াও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানি, সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা করার পথ খুলবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ই-গভর্নেন্স অধিশাখার যুগ্ম-সচিব দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ২০১৭ সালে এই আইন প্রণয়নের কাজ শুরু হয়। এরপর অংশীজনদের নিয়ে সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
“২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাইজেশনের কথা ঘোষণা করেছিলেন, এখন আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। কোভিড-১৯ এর সময় এটির প্রয়োজনীয়তা মানুষ ব্যাপকভাবে টের পেয়েছে।”
করোনাভাইরাসের মহামারীতে লকডাউনের মধ্যে সরকারকে বেশিরভাগ কাজই ডিজিটালি করতে হয়েছে। সভা, সেমিনার, ক্লাস, বিচার কার্যক্রমসহ বিভিন্ন কাজ চলছে ডিজিটালি। সঙ্কটকালে বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বাড়ি বসে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
মন্ত্রিসভার প্রথম ভার্চুয়াল বৈঠক
বিল পাস: ভার্চুয়াল আদালত ‘প্রয়োজন অনুসারে’ চলবে
যুগ্ম-সচিব হুমায়ূন কবীর বলেন, “আমাদের এখন সব কাজই করতে হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে, এর আইনগত বৈধতা দরকার, অনেক লিগ্যাল ইস্যুজ আছে। এই আইনে সব বিষয়েই বলা আছে।”
ডিজিটালি সব কাজ করতে এর আইনি বৈধতার প্রয়োজন রয়েছে। লকডাউনের মধ্যে ডিজিটালি বিচার কার্যক্রম চালাতে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল। ডিজিটাল কার্যক্রম নিয়ে বিভিন্ন সময় সার্কুলার জারি করা হলেও অনেক ক্ষেত্রে তা আইনি বৈধতা পায় না।
‘অনেক কিছু সার্কুলারে কাভার করে না’ বলে মত দিয়ে হুমায়ূন কবীর বলেন, “এ বিষয়ে অনেক আইনেই অনেক কিছু বলা আছে, সবকিছুকে একসঙ্গে করা হচ্ছে।”
এই আইন কার্যকর হলে যে কোনো পরিস্থিতিতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যে কোনো কাজ করলে তার আইনি বৈধতা থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, এই আইন হলে জনগণের তথ্য পাওয়া অনেক সহজ হবে।
“আমরা বেসিক্যালি সবকিছু ওপেন করে দিচ্ছি। কারণ যত বেশি ওপেন হবে তত বেশি স্বচ্ছতা থাকবে, তখন কেউ চাইলেও ইলিগ্যাল কিছু করতে পারবে না।”
আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, কোনো পত্র বা দলিলে ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর দিয়ে সম্পাদন করা যাবে। কোনো আইনে দলিল, সাময়িক দলিল, সত্যায়িত অনুলিপিসহ অন্য কোনো কাগজপত্র উপস্থাপনের বাধ্যবাধকতা থাকলে তা ডিজিটাল মাধ্যমে প্রেরণ, প্রদর্শন বা গ্রহণ করা যাবে।
এই আইন কার্যকর হলে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে চুক্তি করা যাবে জানিয়ে খসড়ায় বলা হয়েছে, সেক্ষেত্রে চুক্তির প্রস্তাব, প্রস্তাব গ্রহণ, প্রস্তাব বাতিল এবং তাতে সম্মতি প্রদান অথবা চুক্তি সম্পাদন সম্পর্কিত যে কোনো যোগাযোগ স্বীকৃত ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পাদিত হবে।
“যদি চুক্তি সম্পাদনের স্থান সম্পর্কে অস্পষ্টতা দেখা দেয় তবে চুক্তি সম্পাদনের স্থান বলতে সাধারণভাবে সম্পাদনকারীদের প্রধান কার্যালয় বা সচরাচর বসবাসের স্থান বোঝাবে।
“সম্পাদিত কোনো চুক্তি কেবল এ কারণে অগ্রাহ্য, অযথার্থ ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের অযোগ্য বলে প্রতিপন্ন করা যাবে না যে চুক্তিটি ইলেক্ট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে সম্পাদন করা হয়েছিল।”
খসড়ায় বলা হয়েছে, “সরকারি দপ্তরগুলো অনলাইনে পাওয়া আবেদন, ডিজিটাল নথি এবং অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন, ডাটাবেজ, ডিজিটাল কনটেন্ট, সফটওয়ারের তথ্য সংরক্ষণের জন্য ডিজিটাল তথ্যভাণ্ডার তৈরি ও পরিচালনা করতে পারবে।
“তবে শর্ত থাকে যে, তথ্যভাণ্ডারটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে এবং তা এমন স্থানে হতে হবে যে তাতে সংরক্ষিত বিষয়গুলো কোনো উপায়ে তার রক্ষণাবেক্ষণ আইনানুগভাবে নিয়োজিত ব্যক্তিও যথযাথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া পরিবর্তন ঘটাতে পারবে না।”
এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণে সকল সরকারি দপ্তর সেবাপ্রদান প্রতিশ্রুতিতে বর্ণিত সেবা ডিজিটাল পদ্ধতিতে দিতে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবে বলে খসড়ায় বলা হয়েছে।
“প্রত্যেক সরকারি দপ্তরে তথ্য ও সেবা সম্বলিত একটি তথ্য বাতায়ন থাকবে যা জাতীয় তথ্য বাতায়নে সংযুক্ত থাকবে এবং দপ্তরগুলো নিজ নিজ বাতায়নে তথ্য, উপাত্ত ও সেবা সন্নিবেশ এবং হালনাগাদ করবে।”
খসড়া অনুযায়ী, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি প্রণয়ন করে হালনাগাদ তথ্য-উপাত্ত তথ্য বাতায়নে প্রকাশ ও কার্যালয়ের দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে।
সরকারি দপ্তরগুলোতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে কাজ করতে সব কর্মচারীকে ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট দেওয়া হবে উল্লেখ করে খসড়ায় বলা হয়েছে, এই আইন হলে সরকারি চাকরিজীবীরা দেশের বাইরে অবস্থান করলেও ডিজিটাল পদ্ধতিতে যে কোনো কাজ করতে পারবেন।
“অডিও-ভিজুয়াল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কনফারেন্স, সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠান করা যাবে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানি, সাক্ষ গ্রহণ ও জেরা করা যাবে।”
সরকারি দপ্তরগুলোতে আদায়যোগ্য অর্থ ডিজিটাল পদ্ধতিতে আদায় করা যাবে। এছাড়া ডিজিটাল পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা, পেনশন, অনুদান, ক্ষতিপূরণ, বৃত্তি দেওয়া যাবে বলেও খসড়ায় বলা হয়েছে।
“জৈবিক বা শারীরিক বা অন্য কোনো তথ্য যা একক বা যৌথভাবে একজন ব্যক্তিকে বা সিস্টেমকে শনাক্ত করে তা সরকার কর্তৃক নির্দেশিক পদ্ধতিতে ব্যক্তির বা সিস্টেমের পরিচয় নিশ্চিতে ব্যবহার করা যাবে।”
খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকারি দপ্তরের জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতে এবং জনগণের সেবায় উদ্ভাবনকে অধিকতর গতিশীল করতে সরকার একটি উন্মুক্ত সরকারি উপাত্ত প্ল্যাটফর্ম তৈরি করবে যেখানে সরকারি দপ্তরগুলো নির্দিষ্ট মানদণ্ড ও পদ্ধতি অনুসরণ করে উপাত্ত সংযোজন করবে।
এই আইন পাস হলে সরকারি কাজে নোটিস দেওয়ার প্রয়োজন হলে তা ডিজিটাল পদ্ধতিতে তা দেওয়া যাবে; তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং রেজিস্ট্রার ডিজিটাল সিস্টেমে সংরক্ষণ ও ব্যবহার করা যাবে।
এই আইনের কোনো বিধানের সঙ্গে অন্য কোনো আইনের কোনো বিধান অসাম্যঞ্জস্য হলে ওই আইনের বিধানের সঙ্গে এই আইনের বিধান যতখানি অসামঞ্জস্য হবে সেসব ক্ষেত্রে এই আইনের বিধান কার্যকর থাকবে বলে খসড়ায় বলা হয়েছে।
এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণে সরকার সরকারি গেজেট দিয়ে প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন করতে পারবে বলেও খসড়ায় বলা হয়েছে।
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার যানবাহনের টোল মওকুফ বঙ্গবন্ধু টানেলে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- ভোলাহাটে মাল্টিপ্লাগে হাত লেগে নারীর মৃত্যু
- নাচোলে কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ
- নাচোলে প্রাণিসম্পদ সেবা ও প্রদর্শনী উদ্বোধন
- ভোলাহাটে প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- সর্বজনীন পেনশন প্রসারে ৮ বিভাগে মেলা
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- এক সফটওয়্যারের আওতায় সব সরকারি চাকরিজীবী
- দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- ভোলাহাটে জয়ীতাদের জীবন জয়
- ভোলাহাটে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
- ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে চাঁপাইনবাবগঞ্জে আলোচনা সভা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ , বাতিল ১
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও সোয়া লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি
- শিবগঞ্জে সড়কে উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে ঈদ আনন্দ, জরিমানা
- গোমস্তাপুরে তরুণীকে মারধরের ঘটনায় আটক ৩
- হাওরে বিশ্বের দীর্ঘতম আলপনা
- দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার
- ঈদে বেড়েছে রেমিট্যান্স, ফের ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে রিজার্ভ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শুভ নববর্ষ উদযাপন
- ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি চিরতরে বন্ধ হবে: রেলমন্ত্রী
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঈদের দিনে সড়কে দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলন্ত যানবাহন এ-পাঠাগার উদ্বোধন
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিন উপজেলায় ৪৩ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
- চালের বস্তায় লিখতে হবে মূল্য-জাত
- কৃচ্ছ্রসাধনে আগামী বাজেটেও থোক বরাদ্দ থাকছে না
- আপাতত মার্জারে যাচ্ছে ১০ ব্যাংক, এর বাইরে নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক
- দুদিন বন্ধের পর আজ থেকে মেট্রোরেল চালু
- বঙ্গবাজারে দশতলা মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু শিগগিরই
- রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১২ দিনে এলো ৮৭ কোটি ডলার
- কিস্তির সময় পার হলেই মেয়াদোত্তীর্ণ হবে ঋণ
- ৩৬ হাজার টন সয়াবিন তেল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে তিন জাহাজ
- সিঙ্গাপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন যাবে ইউরোপে
- বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমায় দেশে চ্যালেঞ্জ কমছে
- আমদানি কমছে, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ফিরছে স্বস্তি
- ভাঙছে ডলার সিন্ডিকেট, প্রতিদিন কমছে দাম
- কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু
- রংপুরে পাট থেকে তৈরি হচ্ছে পানীয়সহ খাদ্যপণ্য
- ১ মাসে এলসি কমেছে ৮২ কোটি ডলার, অর্থনীতিতে স্বস্তি
- রেলের কাছে সেতু হস্তান্তর কাল
- নিস্তেজ হচ্ছে ডলার, দর কমেছে প্রায় ৮ টাকা
- বাংলাদেশের বড় রপ্তানি বাজার হতে যাচ্ছে ভারত
- পদ্মা সেতু ॥ যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে রেলওয়ে নেটওয়ার্কে
- তিন বিশ্বরেকর্ড পদ্মা সেতুর
- স্বয়ংক্রিয় টোলে ১০ শতাংশ ছাড়, বেড়েছে ব্যবহারকারীর সংখ্যা
- জামানতবিহীন গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ