করোনার বিদায় শিগগিরই
ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০২০
আমরা আজ মারাত্মক বিপদের মাঝে। ইতিহাসের খুব মারাত্মক এক বিভীষিকাময় সময় আমরা পার করছি। লক্ষ লক্ষ মানুষ আজ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। আজ সকাল পর্যন্ত এক লক্ষ সত্তর হাজারের ও উপরে মানুষ এই ভাইরাসে প্রাণ দিয়েছে। মৃত্যুর মিছিল যে আরো কত লম্বা হবে তা আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ আযযা ও জাল্ল ই ভালো জানেন। তবে আমাদের নবীর (সা) দুআর বরকতে আমাদের মারাত্মক ক্ষতি হবেনা বলে বিশ্বাস করি আমরা।
আজ একটা হাদীস ফেসবুক পাড়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। তা হলে কৃত্তিকা বা সুরাইয়া নামক এক তারকা নাকি মে মাসের ১২ তারিখ উদয় হতে যাচ্ছে। তার কারণে করোনা বিদায় নেবে।
একটা তারকাপুঞ্জ আছে, যার আরবি নাম সুরাইয়া। যেটাকে বাংলায় কৃত্তিকা বলে, ইংরেজিতে বলে Pleiades (প্লায়েডিয)। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এর উদয় ফজরের সময় হয়। এই সময় এই তারকার উদয়ে মানুষের উপর থেকে নানা ব্যাধি বিদায় নিয়ে চলে যেতে পারে বলে একটা হাদীস আছে। আমার মনে হয় এই হাদীস নিয়ে একটু আলোচনা হওয়া দরকার।
ইমাম আততাহাওয়ী তার “শারহ মুশকিল আল আসার” গ্রন্থে ইমাম আবু হানিফার সনদে একটা হাদীস নিয়ে এসেছেন। এই হাদীসকে তিনি দূর্বোধ্য হাদীস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এবং অত্যন্ত গভীর পান্ডিত্য দিয়ে তার বিশ্লেষণ করেছেন। হাদীসটাতে আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেন, “যখন তারাটি উঠবে, তখন প্রতিটি শহরবাসী থেকে ব্যাধি উঠিয়ে নেয়া হবে”।
ইমাম আততাহাওয়ী বলেন, এই হাদীস নিয়ে ভাবতে যেয়ে আমি এই তারকার সন্ধান করা শুরু করলাম। কয়েকটা হাদীস নিয়ে গবেষণা করতে যেয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে উমারের হাদীসের সন্ধান পেলাম। তিনি বলছেন, ‘মহানবী (সা) ব্যাধি চলে যাওয়ার আগে ফল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন’। বর্ণনাকারী উসমান বলেন, আমি ইবনে উমারের কাছে জিজ্ঞেস করলাম, কখন যাবে সেই ব্যাধি। তিনি বললেন, ঐটা সুরাইয়া তারকাপুঞ্জ উদয়ের পর।
ইমাম আততাহাওয়ী বলেন, এই হাদীস থেকে আমরা বুঝলাম সুরাইয়া তারকা পুঞ্জ উদিত হলে ব্যাধি চলে যাওয়ার যে কথা বলা হয়েছে, তা হলো খেজুরের ব্যাধি। মূলতঃ গরম আসার আগে বিশেষতঃ বসন্তের সময় খেজুরে রোগের প্রাদুর্ভাব হয়। ঐটা চলে যায় সুরাইয়া উঠলে। আমি আরো হাদীস গবেষণা শুরু করলাম কোন সময়ে এই সুরাইয়া বা প্লায়েডিয উদয় হয় তার কথা কোন হাদীসে পাওয়া যায় কিনা।
গবেষণায় আবু হুরায়রার বর্ণিত আরেকটা হাদীস পেলাম যেখানে মহানবী (সা) বলছেন, “সকালে তারকাটা উঠলে মানুষদের মাঝে ছড়িয়ে পড়া ব্যাধি আল্লাহ উঠিয়ে নেন, অথবা কমিয়ে দেন”। আমি বুঝলাম যে সুরাইয়ার এই উদয়টা তাহলে ভোর বেলায় বলা হলো। আমি তখন মিশরীয়ের পঞ্জিকা ঘাটতে থাকলাম। সকালে এই তারকার উদয় তাদের সাল অনুযায়ি বাশান্স মাসে হয়, যেটা তাদের পঞ্জিকায় ঐ মাসের ১৯ তারিখে হয়। এইবার এই ক্লু ধরে ইরাকি পঞ্জিকায় এই মাসকে মিলিয়ে আয়ার (মে)কে পেলাম, এবং এই মে মাসের ১২ তারিখ এই তারা সকালে উঠে বলে জানলাম।
এরপর ইমাম আততাহাওয়ী আবু হুরায়রার আরেকটি হাদীস উল্লেখ করেন যেখানে বলা হচ্ছে, মহানবী (সা) বলেন,
إِذَا طَلَعَتِ الثُّرَيَّا صَبَاحًا رُفِعَتِ الْعَاهَةُ عَنْ أَهْلِ الْبَلَدِ
যখন সকালে সুরায়্যা উঠবে তখন শহরবাসিদের কাছ থেকে ব্যাধি উঠিয়ে নেয়া হবে। শারহ মাআনি আলআসার, ৪/২৩।
এরপরে ইমাম আততাহওয়ী বর্ণিত এই হাদীস গুলো নিয়ে যথেষ্ঠ গবেষণা হয়েছে। আমাদের শায়খ ইমাম আলবানী এই ধরণের ৩টা হাদীস নিয়ে প্রমান করেছেন ৩টা হাদীসই দাঈফ, তথা দূর্বল।
তবে ইমাম তাহাওয়ীর সনদগুলো বিবেচনা করলে হুট করে দাঈফ বলা যায়না। বরং ইমাম আহমাদের মুসনাদের হাদীস, ইমাম মুহাম্মাদের “আলআসার”এর হাদীস, এবং খেজুর বিক্রি সংক্রান্ত সব হাদীস গুলো একত্রে আনলে আবু হুরায়রার হাদীসকে হাসান সাব্যস্ত করা যায়, এবং ইবন উমারের হাদীসকে সাহীহ মানতে হয়।
যা হোক এই হাদীসগুলোর সাধারণ আলোচনা ছিলো একটু ভিন্ন। তা হলো আরব পঞ্জিকায় শীতকাল শুরু হয় ইংরেজির অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে। ঐ সময়ে সুরাইয়া নামের এই নক্ষত্রপুঞ্জ সন্ধ্যার পর উদয় হতে থাকে। রাত গভিরে তখন এই তারা খুব সহজে দেখা যায়।
সৌরাজগতের অনেক তারকার সাথে আমার নানা আমাকে পরিচিত করিয়ে দেন। এই সুরাইয়াকে তিনি “তিত পুঁটির ঝাঁক” বলতেন। এটা ৬ বা ৭ বা ৯ বা ১১ তারকার একটা পুঞ্জ যা অক্টোবরের আকাশে খালিচোখে সুন্দর ভাবে দেখা যায়। কিন্তু এই পুঞ্জে আছে আরো ২৫০টা সংগী তারকা, যারা এক সাথেই কক্ষপথে “পুঁটি মাছের” ঝাঁক মত বেঁধে চলে। সপ্তদশ শতকে গ্যালিলির টেলিস্কোপে পাওয়া তথ্যে তার গতিময়তার বর্ণনা আছে। মধ্য ফেব্রুয়ারিতে এই তারকা পুঞ্জ রাত কিছু গভীর হলে উদয় হয়। তখন বেশ বৃষ্টি হয়। আরব দেশ গুলোতে তখনই বসন্তের পূর্ণতার সময়।
এরপর থেকে শুরু হয় নানা রকম ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার প্রাদূর্ভাব। একে তো সূর্যের প্রখরতার অভাব, আরো রাত গুলোর দীর্ঘতা ও দিন গুলোর হ্রস্যতা। এই সব কারণে পৃথিবীতে অনেক ব্যাধির প্রকোপ বেড়ে যায়। কখনো তা মহামারির রূপ নিয়ে ও আসতে পারে। এই সময়টা আসলে খুবই কষ্টের সময়।
আস্তে আস্তে সূর্য তার উদয়স্থল পরিবর্তন করে উত্তর গোলার্ধের দিকে সরতে থাকে, ফলে গাছে গাছে অংকুরোদ্গম হতে থাকে। ঘাষে বনজে বনফুলের সমারোহ শুরু হতে থাকে। আর ভাইরাসের সংক্রমনও বাড়তে থাকে সমান্তরালে।
এপ্রিল আসার পর সূর্য আরব অঞ্চলে মোটামুটি জোর পায়। সুরাইয়ার উদয় হয় তখন শেষ রাতে। এই ভাবে মে মাসের ১২ তারিখের দিকে তার উদয় আসে ফজরের পর। এই সময় আরব দেশে মারাত্মক গরম শুরু হয়। উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে শুরু হয় উষ্ণতার আবহ। ফলে পরিবেশ হয়ে ওঠে অনেকটা ভাইরাস মুক্ত। কারণ গরমে ভাইরাস ব্যাক্টেরিয়া বাড়তে কষ্ট পায়।
আমাদের নবী (সা) ঐ টাই বুঝিয়েছেন তার হাদীস গুলোতে। তিনি মূলতঃ এখানে দুইটা বিষয়ের অবতারণা করেছেনঃ
১- মে মাসে সুরাইয়ার উদয়কে ফসল সুন্দর হবার ক্ষণ হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। ঐ সময় খেজুর বিক্রির জন্য ভাল, কারণ খেজুরে কোন ব্যাধি ও শষ্যে কোন পোকা থাকেনা। কাজেই মে মাসের পর থেকেই খেজুর কেনা বেচার মওসুম ধার্য্য হলে ক্রেতা বিক্রেতা দুই জনেই সমস্যা মুক্ত হবে।
২- সুরাইয়া যখন সকালে উদয় হওয়া শুরু করে, অর্থাৎ মধ্য মে থেকে সূর্যের তাপ বাড়তে থাকে। সাথে সাথে শীতের কারণে যে সব পরিবেশিক সমস্যার সৃষ্টি হয় তা কমতে শুরু করে।
এই হাদীস গুলো পড়লে আমাদের বর্তমান প্রক্ষিতে করোনার আঘাতে ক্ষত বিক্ষত ও আশাহীন মানবতা অনেক আশার আলো লাভ করে। কারণ গরমের আগমন হচ্ছে, তাই হাদীস অনুযায়ী রোগ বালায়ের প্রাদুর্ভাবও কমতে শুরু করবে। এইটাই হলো ঐ কৃত্তিকা বা প্লায়েডিয নক্ষত্রপুঞ্জ উদয়ের ব্যাপারে হাদীসগুলোর মর্মকথা।
এখানে আমাদের যে জিনিষটা মাথায় রাখতে হবে তা হলো সারা বছর সূর্য, চন্দ্র ও তারকা রাজির আকর্ষণের কারণে জল বায়ূর যথেষ্ঠ পরিবর্তন হয়। আমি একবার মদীনায় আমার শায়খ ডঃ প্রফেসর যায়দ আলজুহানীর কাছে সৌরজগতের তারাকার অবস্থানের সাথে জল বায়ুর প্রভাব নিয়ে কিছু শেখার চেষ্টা করেছিলাম। উনি বলেছিলেন, চাঁদ সূর্য ও সূরাইয়ার কক্ষ পথের অবস্থান সমান বিন্দুতে এলে প্রচুর বৃষ্টি হয়। এইটা প্রাকৃতিক সিস্টেমের মধ্যে আল্লাহ দিয়েছেন। যেমন ভাবে দিয়েছেন চাঁদের আকর্ষণে জোয়ারের স্ফিতি, ও তার বিকর্ষণে ভাটার টান। এই সিস্টেমের প্রভাবের প্রতি বিশ্বাস করলে গুনাহ নেই। কেও যদি বলে চাঁদের আকর্ষণে জোয়ার ভাটা হয়, তা হলে এই কথায় কোন গুনাহ হবে না। কিন্তু যখন বলা হয় আল্লাহ নন, চাঁদই এই কাজটা করে, তখন হয় শিরক।
সপ্তম হিজরিতে মক্কার কাফিরদের সাথে সন্ধির সময় আমাদের নবী (সা) হুদায়বিয়্যাহতে অবস্থান করেন কয়েকদিন। একদিন সকালে ফাজরের সালাত আদায় করলেন। এরপর তিনি সাহাবিগণের দিকে ফিরলেন। ঐ রাতে বেশ বৃষ্টি হয়। তিনি বললেন, আজ তোমাদের রাব্ব আল্লাহ তাআলা কি বলেছেন জানো? সাহাবিগণ বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ভালো জানেন। তিনি বললেনঃ
أَصْبَحَ مِنْ عِبادي مُؤْمِنٌ بِيَ وَكافِرٌ، فَأَمّا مَنْ قَالَ مُطِرْنا بِفَضْلِ اللهِ وَرَحْمَتِهِ فَذَلِكَ مُؤْمِنٌ بِيَ وَكافِرٌ بِالْكَوْكَبِ وَأَمّا مَنْ قَالَ مُطِرْنا بِنَوْءِ كَذا وَكَذا فَذَلِكَ كافِرٌ بِيَ وَمُؤْمِنٌ بِالْكَوْكَبِ
এই সকালে আমার বান্দাদের কেও কেও আমার উপর ঈমান নিয়ে জেগেছে, কেও কেও হয়েছে কাফির। যে বলেছে, আমরা আল্লাহর রহমতে ও তাঁর কৃপায় বৃষ্টি দ্বারা সিঞ্চিত হয়েছি, তারা আমার উপর বিশ্বাসী, এবং তারকায় অবিশ্বাসী। কিন্তু যে বলেছে আমরা ঐ ঐ তারকার জন্য বৃষ্টি পেয়েছি, তারা আমার প্রতি অবিশ্বাসী ও তারকার প্রতি বিশ্বাসী।
এই হাদীসটা আমাদের ঈমানকে শানিত করে। ইনশাআল্লাহ করোনা আক্রমন কমে আসবে। পৃথিবী থেকে সে বিদায় নেবে। আমাদের অনেক ক্ষতিও করবে। সামনে গরমের মৌসুম আসতেছে, তখন তার তীব্রতা, তীক্ষ্ণতা ও প্রসার কমে যাবে ইনশাআল্লাহ। তা হবে আল্লাহর রহমতে ও ফদ্বলে। কোন তারকার শক্তিতে নয়, নয় তাদের প্রভাবে।
- বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার যানবাহনের টোল মওকুফ বঙ্গবন্ধু টানেলে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- ভোলাহাটে মাল্টিপ্লাগে হাত লেগে নারীর মৃত্যু
- নাচোলে কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ
- নাচোলে প্রাণিসম্পদ সেবা ও প্রদর্শনী উদ্বোধন
- ভোলাহাটে প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও সোয়া লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি
- শিবগঞ্জে সড়কে উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে ঈদ আনন্দ, জরিমানা
- গোমস্তাপুরে তরুণীকে মারধরের ঘটনায় আটক ৩
- হাওরে বিশ্বের দীর্ঘতম আলপনা
- দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর
- ঈদে বেড়েছে রেমিট্যান্স, ফের ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে রিজার্ভ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শুভ নববর্ষ উদযাপন
- ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি চিরতরে বন্ধ হবে: রেলমন্ত্রী
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঈদের দিনে সড়কে দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলন্ত যানবাহন এ-পাঠাগার উদ্বোধন
- চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিন উপজেলায় ৪৩ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- চালের বস্তায় লিখতে হবে মূল্য-জাত
- বঙ্গবাজারে দশতলা মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু শিগগিরই
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- কৃচ্ছ্রসাধনে আগামী বাজেটেও থোক বরাদ্দ থাকছে না
- আপাতত মার্জারে যাচ্ছে ১০ ব্যাংক, এর বাইরে নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- দুদিন বন্ধের পর আজ থেকে মেট্রোরেল চালু
- মহানবী (সা.)-এর দাফন বিলম্বিত হওয়ার কারণ
- হযরত ওমর (রাঃ) এর এই কাহিনী আমরা অনেকেই হয়তো জানি না
- রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দাও
- মক্কা-মদিনার যে মর্যাদা ঘোষণা করেছেন বিশ্ব নবী
- তারাবিহ নামাজ : নিয়ত দোয়া ও মুনাজাত
- আজাব-গজব থেকে বাঁচতে যে দোয়া পড়বেন
- শুক্রবারের বিশেষ আমল ও ফজিলত
- নামাজ যে কারণে সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত
- যেভাবে অনুষ্ঠিত হবে হাশরের ময়দানে শাফায়াত
- নারী ও সম্পদের ভোগ-বিলাস সম্পর্কে কুরআনের নির্দেশনা
- কুরআন ও হাদিসে বিবাহ
- অভাব দূর করতে এই দোয়াটি অবশ্যই পড়ুন
- যেসব তাৎপর্যপূর্ণ দোয়া পড়া হবে আজকের তারাবিহতে
- জুমার দিনের যত ফজিলত
- কাজ-কর্মে মানুষের যে মনোভাব পোষণ করা জরুরি