শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ বৈশাখ ৭ ১৪৩১ ১১ শাওয়াল ১৪৪৫
প্রকাশিত: ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮
আব্দুর রহমান বলেন, ২৩ জনের অধিক ব্যক্তি যুদ্ধাপরাধীদের উত্তসুরিদের নিয়ে তারা ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করছে। আর যুদ্ধাপরাধীরা ঐক্যফ্রন্টে আশ্রয় প্রশ্রয়েই আছে। সুতরাং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তারা করবে এটা একটা হাস্যকর, অবিশ্বাস্য।
স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যারা যুদ্ধাপরাধীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে মনোনয়ন দিয়েছে, তারা কি করে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে? এটা জনগণের সঙ্গে নেহায়েত প্রতারণা ছাড়া আর কিছু নয়।
জাতিকে বিভ্রান্ত করে ইশতেহারের মাধ্যমে ভোটারদের সঙ্গে ঐক্যফ্রন্ট তামাশা করছে বলেও দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
আব্দুর রহমান বলেন, যারা নির্বাচন না হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন,জাতির কাছে স্পষ্ট তারাই নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করছে। যারা নির্বাচন বানচালের চক্রান্তে আছেন, তাদের হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলতে চাই- যে কোনো মূল্যে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন হবে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা ও উন্নয়নের অর্জনে আবারো দেশের জনগণ আবারো তাঁকেই ক্ষমতায় আনবে। জনগণের আকাঙ্খার প্রতিফলন হবে ৩০ ডিসেম্বর। আশঙ্কা, দুশ্চিন্তা থেকে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে তারা। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সবুর, কেন্দ্রীয় সদস্য আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
chapainawabgonj.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়