আমি যেভাবে করোনাভাইরাস পজেটিভ থেকে নেগেটিভ হলাম
ইসতিয়াক আহমেদ হৃদয়
প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০২০
করোনাভাইরাসের এই ভয়াবহ দিনগুলোতে সারাদিন এটা-সেটা নিয়ে কাজ করে যাওয়া ছেলেটা গত ৮ এপ্রিল থেকে হঠাৎ বাইরে যাচ্ছে না! মাঠে থেকে কাজগুলো করছে না।
কারণ ছিল আমার কোভিড-১৯ ‘পজিটিভ’ আসা। ৬-৭ দিনের মধ্যেই আল্লাহর রহমত আর আপনাদের দোয়ায় কোভিড-১৯ নেগেটিভ করতে পেরেছি।
ব্যাপারটা কিছুটা টের পেয়ে অনেক ভাই, বোন, বন্ধুবান্ধব নক দিয়েছেন। খোঁজখবর নিয়েছেন। আপনাদের দোয়া আর ভালোবাসায় আমি এখন পুরোপুরি সুস্থ।
অসুস্থতার এই সময়টাতে বাসায় থেকে যতটুকু পেরেছি আমার প্রিয় মাতৃভূমির অসহায় মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছি। চেষ্টা করে যাচ্ছি কিছু করার।
আমার ভিডিওটা শেয়ার করলাম এজন্য যে, আপনাদের যেন কিছুটা উপকারে আসে। পজেটিভ আসার ছয় দিনের মধ্যে আল্লাহর রহমতে নেগেটিভ করে ফেলার পেছনে কী কী করেছিলাম। সে কথায় এখানে বলেছি। দেখবেন, আশা করছি উপকৃত হবেন। সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন।
যেভাবে আমি সুস্থ হলাম
আমার করোনাভাইরাস পজেটিভ এসেছিল। সেই পজেটিভ থেকে আজকে রেজাল্ট আসে নেগেটিভ। পজেটিভ হওয়ার পর থেকে গত ৬-৭ দিন বাসায় ছিলাম। আজকে আল্লাহ্র রহমতে নেগেটিভ এসেছে।
আমি আসলে এই জায়গাটা থেকে আমার অভিজ্ঞতা জানাতে চাইছি। পজেটিভ থেকে নেগেটিভে নিয়ে আসতে হলে আসলে আমাদের কী করণীয়। বা আমার ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়গুলো কাজ করেছে?
আপনারা জানেন ইতিমধ্যেই করোনাভাইরাস বাংলাদেশে ব্যাপকহারে বিস্তার লাভ করছে। আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের অধিকাংশ শিক্ষার্থী নিজ নিজ জায়গা থেকে এলাকায় জনকল্যাণমূলক কাজ করছে। সেবামূলক কাজ করছে। ত্রাণ বিতরণ করছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে আমিও তার ব্যতিক্রম ছিলাম না। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই অবস্থা করেছি। বিগত কয়েকদিনে বেশ কয়েক জায়গায় ত্রাণ বিতরণ করেছি। টিএসসিতে ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছি। নিজের উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ করেছি।
তাছাড়া আপনারা জানেন, ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তিন-চার শয়ের মতো অবলা কুকুর বিড়াল রয়েছে। এইসব অবলা প্রাণীদের গত মার্চ মাসের ২১ তারিখ থেকে খাওয়ানোর কাজটা আমি করে আসছিলাম কয়েকজন ভলেন্টিয়ারসহ। এই কুকুর বিড়ালগুলোকে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দেখাশোনা করা। তারপর ত্রাণ বিতরণ করা। হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ অন্যান্য জিনিস বিতরণ কাজে নিযুক্ত ছিলাম।
এই কাজের জন্য অধিকাংশ সময় আমার ঘরের বাইরে থাকতে হয়েছে। যে সময়ে আসলে আমার ঘরে থাকা উচিত ছিল।
আমার বাবা মা দেশের বাড়ি থেকে প্রতিদিন ফোন দিতেন বাসায় যাবার জন্য। একটা পর্যায় সিদ্ধান্ত নিলাম বাসায় যাব। কিন্তু মনে হলো আমি টেস্ট করে তারপর যাব। টেস্ট করা ছাড়া ঢাকা থেকে আমি আমার এলাকায় যাব। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে টেস্ট না করে যাওয়া উচিত হবে না।
সেই দায়বদ্ধতা থেকে টেস্ট করাতে গেলাম। অপ্রত্যাশিতভাবে আমার করোনাভাইরাস পজেটিভ চলে আসে। রাত ১২টার দিকে আইইডিসিআর থেকে ফোন দিয়ে আমাকে বলে আপনার করোনাভাইরাস পজেটিভ।
পজেটিভ আসার পরে আমি সাথে সাথে যেটি করেছি সেটি হচ্ছে- আমার সাথে বিগত কয়েকদিন যারা ছিল তাদেরকে ফোন দিয়ে, ম্যাসেজ দিয়ে বিষয়টা জানিয়ে দিই। তাদের বলেছি সন্দেহ হলে আপনারা টেস্ট করাতে পারেন অথবা কোয়ারেন্টিনটা মানার চেষ্টা করেন। কারণ আমার জন্য কেউ আক্রান্ত হোক এটা আমি কখনই চাই না। আমার বিবেকবোধ থেকেও আমি সেটা করব না। আসা করি আপনারাও সেটা করবেন না।
আমার পজেটিভ আসে গত ৮ এপ্রিল। তারপর ১৪ এপ্রিল আবার স্যাম্পল দিয়ে আসি। আজ ১৫ এপ্রিল দুপুর বেলা আমাকে জানানো হয় করোনাভাইরাস নেগেটিভ।
তো পজেটিভ থেকে নেগেটিভে আসলো কীভাবে সেটিই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই। আমি কী কী করেছি সেই অভিজ্ঞতা জানাতে চাই এই কারণে যে , অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন। মৃত্যুবরণ করছেন। যারা মৃত্যুবরণ করছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
আল্লাহ্ না করুক। যদি কেউ আক্রান্ত হয়ে যান, সেক্ষেত্রে কী করবেন? বা আমি কী করেছি- প্রথমে আমি নিজেকে একটি ঘরে একা আবদ্ধ করে ফেলি। আমার আশেপাশে কাউকে আসতে দিইনি। একেবারেই একা ছিলাম।
এরপর আমি প্রতিদিন যখন গোসল করতাম তখন পানি গরম করে নিতাম। সেই পানিতে স্যাভলন মিশিয়ে গোসল করেছি।
স্বাভাবিকভাবেই স্যাভলন পানি দিয়ে গোসল করা ভালো। এই সময়টাতে অবশ্যই গরম পানিতে স্যাভলন মিশিয়ে গোসল করবেন। এটি জীবাণুনাশের জন্য অনেক ভালো কাজে দেবে।
এরপর আমি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেই ব্যায়াম করতাম। তার পরপরই গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করতাম। গরম পানি যতটুকু গলায় সহ্য করা যায়। সেই পরিমাণ গরম পানি সাথে লবণ দিয়ে গড়গড়া করতাম। প্রতিদিন দুপুরে এবং ঘুমানোর আগে করতাম। প্রতিদিন এটি তিনবার করতাম।
আর একটি ব্যাপার যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে মনে হয়েছে। বেশি কাজে দিয়েছে আমার মনে হয়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর গরম পানি খাওয়া। যতটা গরম আপনি সহ্য করতে পারেন। আমি এক ঘণ্টা পরপর এক-দুই গ্লাস করে গরম পানি খেতাম। আমার মনে হয় এটি খুব বেশি কাজে দিয়েছে আমার ভাইরাস দূর করার জন্য।
আর যেগুলো আমরা জানি- এক ঘণ্টা পরপর সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে। যেটি আমি সব সময় করেছি। সব সময় সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলতাম। আমার কাপড়-চোপড়গুলো পরিষ্কার করে রাখতাম। রুমটা খুব ভালোভাবে স্যাভলন পানি দিয়ে প্রতিদিন পরিষ্কার করেছি।
আর খাবারের ক্ষেত্রে সব রকম খাবার খাওয়া যাবে। যেটা আইইডিসিআর থেকে আমাকে বলেছে। খাবার নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। যেকোনো খাবার খেতে পারেন। তবে ভিটামিন সি টা বেশি রাখা ভালো। আমি ট্যাবলেট কেভিট –সি টা খেয়েছি। ১০ ট্যাবলেট থাকে। আমি ৬টা খেয়েছি মাত্র। আর খাওয়া লাগেনি।
এছাড়া কমলালেবু, লেবুর শরবত, আপেল, মালটা, নাশপাতি। যেগুলো আমি খেয়েছি। এগুলো সবাই যে খেতে পারবে তা কিন্তু নয়। অনেক দরিদ্র লোকজনের পক্ষে সম্ভব নয়।
তো এক্ষেত্রে কোনো গরিব মানুষ যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলের। তারা যদি কেউ আক্রান্ত হন তাহলে তাদের বলব, আপনারা প্রতি এক ঘণ্টা পরপর সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলবেন। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন। গরম পানি খাবেন। তিনবেলা গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করবেন। যদি কারো কোনো কারণে পজেটিভ চলে আসে ভয়ের কোনো কারণ নেই, ইনশাআল্লাহ্ নেগেটিভ চলে আসবে।
এটা ছিল আমার অভিজ্ঞতা। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে চাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। কারো ভাইরাস পজেটিভ হয়ে গেলেও ভয়ের কোনো কারণ নেই। একেবারেই ভেঙে পড়ার কোনো কারণ নেই। শুধু সচেতন থাকুন। নিজেকে একটি রুমে আবদ্ধ করে ফেলুন। আর সবকিছু মেনে চলুন। পজেটিভ হলেও পরে নেগেটিভ চলে আসবে আল্লহর রহমতে। আমার যেমন ৫ -৬ দিন সময় লেগেছে । আপনাদেরও এমনই সময়ের ভেতরই ভালো হয়ে যাবে।
আর সবশেষে আপনাদের কাছে করজোড়ে অনুরোধ করি। দয়া করে এই সময়টাতে ঘরে থাকুন। নিজে বাঁচুন, আপনার পরিবারকে বাঁচান। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে বাঁচান।
লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- দেশের সাত বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা
- কূপ খননে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রান্সফরমার চুরি চক্রের ২ সদস্য গ্রেপ্তার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র–গুলিসহ যুবক গ্রেপ্তার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
- গোমস্তাপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু
- যেভাবে ৫০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি সম্ভব বলে জানালো ব্যবসায়ী সমিতি
- ‘শূন্যের বৃত্ত’ থেকে বের হলো বে-টার্মিনাল প্রকল্প
- বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্বে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত
- স্বাধীনতা দিবসে ভারত রাশিয়া ও চীনের শুভেচ্ছা
- ঈদযাত্রায় এবার স্বস্তির আশা
- চীনের পর বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার আসিয়ান
- অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- টিকিট কালোবাজারি বন্ধে জিরো টলারেন্স: রেলমন্ত্রী
- প্রশিক্ষণে আসবেন ভুটানের ডাক্তার-নার্স
- অসাম্প্রদায়িক মানবিক ও স্মার্ট দেশ গড়ার প্রত্যয়
- যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারে মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
- স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ব
- শিবগঞ্জে স্বাধীনতা দিবস ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধণা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছোট বোনকে বাঁচাতে গিয়ে বড় বোনের মৃত্যু
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদক বিক্রয় ও সেবন করার অপরাধে ৩ জন আটক
- নিজেই নাটক নির্মান করছেন ভোলাহাটের ছেলে তৌহিদ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে মোটরসাইকেল চুরি করে যন্ত্রাংশ বিক্রি করতেন তারা
- জনপ্রতি ফিতরা নির্ধারণ, সর্বোচ্চ ২৯৭০ টাকা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
- ডলারের তেজ কমে আসছে, বাড়ছে টাকার মান
- ভোলাহাটে উচ্চ মূল্যের চিয়া সীড চাষ
- এক দিন ছুটি নিলেই ঈদে কাটাতে পারবেন ১০ দিন
- বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল শনাক্ত করতে পারবে ইচ্ছাকৃত খেলাপি
- ৮ বিভাগেই ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস
- রোজার কাফফারা কী ও কিভাবে
- টিসিবি কার্ডে জালিয়াতি ঠেকাতে আসছে স্মার্ট কার্ড
- যে ৯ সময়ে নিশ্চিত দোয়া কবুল হয়
- বাংলাদেশ সরাসরি চীনের সঙ্গে লেনদেনে যাচ্ছে
- স্কুল-কলেজের সভাপতিকে এইচএসসি পাস হতে হবে
- নিয়োগ হতে পারে লক্ষাধিক শিক্ষক, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি চলতি মাসেই
- নাবিকদের অক্ষত অবস্থায় ফেরানোর চেষ্টায় মালিকপক্ষ
- অনির্দিষ্টকালের জন্য আগাম জামিন নয়
- ৫০-এর কম শিক্ষার্থী হলে পাশের বিদ্যালয়ের সঙ্গে একীভূত
- করোনা সঙ্কট: সম্মিলিত শৃঙ্খলায় আমাদের যুদ্ধ জয়
- দুঃখিত ড. জাফরুল্লাহ, আপনার উদ্দেশ্য মহৎ নয়
- করোনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের লড়াই
- যে শোকে বাংলার ইতিহাস কাঁদে
- করোনাকালে আমার কিছু প্রশ্ন
- করোনা টেস্টিং কিট আমদানি ও স্রোতের বিপরীতে বিবিসি বাংলা!
- ‘স্বল্পমূল্যে মিলাদ পড়ানো হয়’
- বীরদের বয়ানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
- জাসদ গণঅভ্যুত্থানে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথে হাঁটে
- ‘সরবে নয়, নীরবেই বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ’
- আষাঢ়ের গল্প
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বঙ্গবন্ধুই হোন দর্শনগুরু
- এলজিসি কার্যক্রম বিষয়ে থিমেটিক গ্রুপের পর্যালোচনা সভা
- অনলাইনে শিশু যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ
- রোহিঙ্গারা ফুটবল, বাংলাদেশ খেলার মাঠ, চীন মূল খেলোয়াড়