১০ জানুয়ারির ভাষণে দেশ পরিচালনার সবরকম দিক-নির্দেশনা ছিল
প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারি ২০২১

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে স্বাধীন দেশে ফিরে রেসকোর্সের ময়দানে দেয়া জাতির পিতার ভাষণে একটি স্বাধীন দেশ পরিচালনার সবরকম দিক-নির্দেশনা ছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকায় এসেই জাতির পিতা রেসকোর্সের ময়দানে ছুটে যান। তারপর সেখানে যে ভাষণটি দেন তাতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচালনার সবরকম দিক নির্দেশনা ছিল। অথচ, হাতে কোন কাগজ ছিল না, নিজে থেকেই বলেছেন।’
জাতির পিতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভার সভাপতিত্বকালে দেয়া ভাষণে তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ২৩, বঙ্গবন্ধু এভেনিউয়ের সংগে সংযুক্ত হয়ে ভার্চুয়ালি সভায় অংশগ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, একজন মানুষ একটি জাতির প্রতি কতটা নিবেদিত হলে, মানুষকে কতখানি ভালবাসলে এমন আত্মত্যাগ করতে পারে। তা জানতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ আমাদের নতুন প্রজন্মের ৭ মার্চের ভাষণ এবং ১০ জানুয়ারীর ভাষণ বারংবার শোনা উচিত। তাহলেই রাজনীতি করার একটা প্রেরণা এবং দিক নির্দেশনা সবাই পাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে মানুষের জন্য জাতির পিতা আজীবন ত্যাগ এবং সংগ্রামের মধ্যদিয়ে অতিবাহিত করেছেন তার স্বাধীন দেশে সেই জনগণের মাঝে তিনি ফিরে আসেন এবং এসেই যে মানুষকে তিনি ভালবাসতেন রেসকোর্সের ময়দানে সেই মানুষের কাছেই তিনি ছুটে গিয়েছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার পাকিস্তানী কারাগারে থেকে ৪০ পাউন্ড ওজর কমে যায়। তবু, মুক্তি পেয়ে তিনি সেই জীর্ণ শীর্ণ দেহ নিয়েই লন্ডন চলে যান এবং প্রধানমন্ত্রী হিথের সংগে বৈঠক করেন, সংবাদ সম্মেলন করেন এবং প্রবাসী বাংলাদেশীদের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। সেখান থেকে তিনি দিল্লী হয়ে দেশে ফেরেন এবং সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাত হয় এবং সেখানেও তিনি জনগণের সামনে বক্তৃতা দেন। এরপর ঢাকায় এসেই তিনি রেসকোর্সের ময়দানে ছুটে যান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই ভাষণে বন্ধু প্রতীম দেশ যারা সহযোগিতা করেছে তাঁদের প্রতি যেমন কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তেমনি দেশের মানুষের প্রতি পাকিস্তানী বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতনের কথা ও তিনি তুলে ধরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের একটাই চিন্তা যে জাতির জন্য আমাদের মহান নেতা জীবন দিয়ে গেছেন সেই জাতির কল্যাণ করা। তাঁদের জীবন সুন্দর করা। আর সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশকে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ থেকে মুক্ত রেখে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলবো-জাতির পিতার এই প্রত্যাবর্তন দিবসে এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা।
তিনি বলেন, এ জাতি বিশে^ মাথা উঁচু করে চলবে। এ জাতিকে যারা ব্যর্থ করতে চেয়েছিল আজকে তারাই ব্যর্থ। আজকে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে স্বাধীন দেশ হিসেবে যে মর্যাদা পেয়েছে তা ধরে রেখে আমরা বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব।
বাঙালির চিরায়ত ইতিহাসের প্রসঙ্গ টেনে বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, এদেশের ভূমিপুত্র হিসেবে একমাত্র জাতির পিতাই প্রথম দেশের শাসনভার হাতে নিয়েছিলেন। তার আগে যারাই ক্ষমতায় ছিলেন তাদের কারো জন্ম এদেশে ছিল না।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসা শাসন ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করে একে গণমুখী করার জন্যই দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দেন। সেটা যদি করে যেতে পারতেন তাহলে মাত্র ৫ বছরেই বাংলাদেশ ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠতে পারতো। তাতে কোন সন্দেহ নেই। কারণ, আজকে দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে দেখি সমস্ত কাজের ভিত্তিটাই তিনি তৈরী করে দিয়ে গেছেন। মাত্র সাড়ে ৩ বছরের শাসনামলে জাতির পিতা এত আইন, এত নীতিমালা কিভাবে করে যান সেটা একটা বিস্ময় বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
প্রারম্ভিক বক্তৃতা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, রমেশ চন্দ্র সেন এবং আব্দুল মতিন খসরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল এবং এস এম কামাল হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর এবং ডা. রোকেয়া সুলতানা বক্তৃতা করেন।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর এবং দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও আবু আহমেদ মান্নাফি এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কোচি ও হুমায়ুন কবির বক্তৃতা করেন।
দলের প্রচার সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ গণভবন থেকে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কোনদিন আত্মনির্ভর হয়ে মাথা তুলে নিজের পায়ে দাঁড়াক সেটা স্বাধীনতা বিরোধীরা কোনদিন চায়নি বলে জাতির পিতাকে শুধু হত্যাই করেনি, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সকল আদর্শকে বিচ্যূত করেছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তারা দেশের সঠিক ইতিহাস জানতে দেয়নি, বিজয়ী জাতি হিসেবে আমাদের যে গর্ব করার মত অনেক কিছু রয়েছে। সে কথাটা অনেকেই জানতেই পারেনি। ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছিল। শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরেই সকলে ইতিহাসটা আস্তে আস্তে জানতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের যে নতুন প্রজন্ম তাঁদের আগ্রহ জন্মেছে দেশের ইতিহাস জানার বিষয়ে সেটাই সবথেকে আশার বিষয়। তিনি বলেন, আজকের এই করোনাভাইরাস আমাদের অগ্রযাত্রাকে কিছুটা হলেও ব্যাহত করেছে, এতে কোন সন্দেহ নেই।
তিনি বলেন, আমরা মুজিববর্ষ উদযাপন করছি এবং আর কিছুদিন পর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী আমরা উদযাপন করবো। জাতির পিতা ২৬ মার্চ স্বাধীনতার যে ঘোষণা দিয়েছিলেন সেই ৫০ বছর পূর্তিই আমরা উদযাপন করবো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের জন্য যেভাবে কাজ করার কথা সেভাবে করতে পারছি না। কিন্তু আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যে জাতির জন্য জাতির পিতা এত ত্যাগ স্বীকার করে গেছেন সেই দেশের সকল মানুষের একটা ঠিকানা, অর্থাৎ গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষকে আমরা ঘর করে দেব।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় মুজিববর্ষ হিসেবে তাঁর সরকারের গৃহীত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগ যুব মহিলা লীগসহ আমাদের যত সংগঠন রয়েছে প্রত্যেককে আমি অনুরোধ করবো আপনারা বাড়ির পাশের গৃহহীন, ভূমিহীন নিঃস্ব মানুষটির কথা জানাবেন। আমরা তাঁদের ঘর করে দেব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ জাতির পিতার সংগঠন। জনগণের সেবা করার জন্যই এই সংগঠন সৃষ্টি। এই সরকারও জনগণের সেবক। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী হয়তো আমরা ঘটা করে উদযাপন করতে পারিনি। কিন্তু, আমরা দেশের মানুষের সেবা করেই সেটা উদযাপন করবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
তিনি বলেন, খুব শিগগিরই ৪৬ হাজার মানুষকে আমরা ঘর দেব এবং ৭৬ হাজার মানুষের ঘর তৈরী হচ্ছে। কত লোক গৃহহীন রয়েছে তাদের তালিকা করে আমরা ঘর করে দিতে চাই।
প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় কন্ঠে বলেন, ‘একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবে। প্রতিটি ঘর আমরা আলোকিত করবো। চিকিৎসা সেবাকেও আমরা মানুষের দোড়গোয়ায় দিয়েছি।’
তিনি এ সময় করোনা ভ্যাকসিন দেশে আনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান পুণর্ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাসের জন্য ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন ক্রয় করার সমস্ত ব্যবস্থা আমরা করেছি। ইনশাল্লাহ এসে যাবে। তারপরেও বলবো সবাইকে স্বাস্থ্য সুরক্ষাবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে নিজেকে এবং অন্যকেও রক্ষা করতে হবে।’
তিনি বলেন, যতই ভ্যাকসিন আনিনা কেন, মাস্ক পড়া, হাত ধোয়া, রোদে থাকা, ভিটামিন ডি এবং সি’র ঘাটতি পূরণ করা প্রভৃতি বিষয়গুলো কিন্তু মেনে চলতে হবে। আর এটা মেনেই আমরা করোনাভাইাসকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পেরেছি। তিনি গত বছরের মার্চ মাসে বিশ^ব্যাপী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের উর্ধ্বগতির বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘আবারো হয়তো সেই সময় একটা ধাক্কা দিতে পারে।’
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের এই দিনে পাকিস্তানের কারগার থেকে মুক্ত হয়ে তাঁর স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন। আর এর মাধ্যমেই ’৭১ মুক্তিযুদ্ধের বিজয় পূর্ণতা লাভ করে।

- মুজিববর্ষের উপহার: ঘর পাবে ৬৬ হাজার পরিবার
- তিন কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সংগ্রহের কার্যক্রম চলমান
- বিএনপির সাবেক সাংসদ শহিদুল নিয়োগ বাণিজ্য করে কোটিপতি
- বাবরের শত কোটি টাকার পুলিশ নিয়োগ বাণিজ্য
- বিএনপি-জামাত শাসনামলে এমপিওভুক্তিতে লাগামহীন দুর্নীতি
- তারেক ও মামুনের মানি লন্ডারিং দুর্নীতি
- কোকোর ৬ বছরের কারাদণ্ড
- কোকোর সিমেন্সের দুর্নীতি কেলেঙ্কারী:
- হারিছ চৌধুরীর ডান হাত মোশাররফ ঠাকুর: হবিগঞ্জের লুটপাটের ‘নায়ক’
- সেভ দ্যা ফিউচার ফাউন্ডেশনের সদর উপজেলা কমিটি ঘোষণা
- শিবগঞ্জে ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার ১
- চাঁপাইয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও চরের ১৮০ জনের মধ্যে কম্বল বিতরণ
- শিবগঞ্জ পৌর নির্বাচনে মেয়রসহ ৫৭ প্রার্থী’র মনোনয়ন বৈধ
- গণহত্যার স্বীকৃতি আদায়ে প্রস্তাব যাবে জাতিসংঘে
- রাজশাহীর আট জেলায় চালু হচ্ছে ই-ট্রাফিকিং ব্যবস্থা
- রাজধানীর বাইরে হবে চার আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল
- কৃষিতে আশার আলো
- শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল সংসদে
- ডানা মেলছে গরিবের স্বপ্ন
- বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আশা বাংলাদেশের
- ২০২৩ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণ
- আগামী সপ্তাহেই উন্মুক্ত হচ্ছে ‘সুরক্ষা’ অ্যাপ
- কভিডে টেলিমেডিসিন সেবা নিয়েছেন দুই কোটি ৩৬ লাখ মানুষ: পলক
- বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৪ হাজার ৪২১ মেগাওয়াট
- নারী-পুরুষ বৈষম্য দূরীকরণে সরকার ১ লক্ষ ৬১ হাজার কোটি বাজেট
- নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে ৪০ হাজার দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার
- ঘর নির্মাণ প্রকল্প: প্রথমধাপে ঘর পাচ্ছে ৭ হাজারের বেশি পরিবার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি’র সভা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩’শ প্রতিবন্ধীকে দেয়া হলো কম্বল
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- বাংলাদেশের সুনাম সারাবিশ্বে বাড়ছে
- শিক্ষকরা পদোন্নতি পেয়ে পরিচালক পর্যন্ত হতে পারবেন
- ফেব্রুয়ারিতেই উন্নয়নশীল বাংলাদেশ
- পতেঙ্গা টার্মিনাল পাচ্ছে সৌদি আরব
- জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে র্যাবের হটলাইন চালু
- ভারতে কুচকাওয়াজে অংশ নেবে বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর ১২২ সদস্য
- সবজিসহ ১৪ কৃষিপণ্যের উৎপাদন খরচ নিরূপণ
- বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরে আড়াই লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগের লক্ষ্য
- একযুগের পথচলায় বদলে যাওয়া বাংলাদেশ
- দেশে কৃষি যন্ত্রপাতির সংযোজন কারখানা করবে ভারতের মাহিন্দ্র
- খুলছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
- রপ্তানিমুখী শিল্পের প্রযুক্তি উন্নয়নে হাজার কোটি টাকার স্কিম
- বিতর্কিতদের মনোনয়ন নয় : প্রধানমন্ত্রী
- মুজিববর্ষে ঘর পাচ্ছে ৯ লাখ ভূমিহীন পরিবার
- ব্যয় কমলো ১৫০০ কোটি টাকা
- মানবাধিকারে ইউরোপকে পেছনে ফেলেছে বাংলাদেশ
- ঋণ বিতরণ হবে বিকল্প চ্যানেলে ॥ করোনায় দ্বিতীয় প্রণোদনা প্যাকেজ
- সম্মতিপত্র স্বাক্ষরে মিলবে টিকা
- উপহারের ২০ লাখ টিকা আসছে কাল
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা যাবে মোবাইলে: মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী
- ভূমি জরিপের নামে হয়রানি বন্ধ হচ্ছে চিরতরে
- রেমিট্যান্সে বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- বিশ্ব বাবা দিবস আজ: বটবৃক্ষের প্রতি শর্তহীন শ্রদ্ধা
- জাতীয় পার্টির প্যাড ব্যবহার করে মিথ্যাচার ছড়াচ্ছে কুচক্রী মহল
- চীন ও জাপান বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ নিয়ে আসছে
- নতুন মন্ত্রীরা ফোন পাবেন দুপুর থেকে
- মানব পাচার রোধে জিরো টলারেন্সে সরকার
- এবার অনলাইনে কেনা যাবে বাণিজ্য মেলার টিকিট
- নেত্রকোনায় বাস চাপায় মা ও ছেলে নিহত
- যুক্তরাষ্ট্র সফরে দুটি সম্মাননা পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ
- হাজী সেলিম ও পুত্রের সম্পদের খোঁজে দুদক
- প্রধানমন্ত্রীর পাঁচ উপদেষ্টা নিয়োগ
- মন্ত্রীরা যেন ইশতেহার মেনেই কাজ করেন